Friday, April 29, 2016

21 Must Have Bengali Dishes You Need To Try In This Lifetime

1. Jhal Muri

1
Image source
This light snack made from puffed rice, spiced up and zinged with lemon, is famous and so delicious that apparently even the British love it. True story!

2. Begun Bhaja

2-A
Image source
Any Bengali meal is incomplete with the uninterrupted crunching sound of this equally crunchy fried eggplant snack.

3. Alu Posto

3
Image source
Poppy seeds are used to create this delectable recipe made from potatoes, without which any Bengali lunch seems unfinished.

4. Shukto

4
Image source
Children not eating their greens? Make Shukto, a delicious combination dish that makes bitter gourd and radishes taste amazing! Awesome, right?

5. Kanchkolar Kofta

5
Image source
Wonder how the Bongs have big, beautiful eyes? It’s because of this. No, we just made that up, but seriously, this kofta made from mashed raw banana will surely make you go bananas!

6. Luchi Alur Dum

A
Image source
This Alu Dum and Poori  combination is what is called a Bengali Sunday morning brunch recipe.

7. Bhetki Macher Paturi

6
Image source
If you have joined the gym and are unable to hold back your craving for food, then this  fish delicacy made by coating it in mustard, wrapped in banana leaves and steamed is just meant for you.

8. Chingri Macher Malaikari

7
Every Bengali swears by this, and surprisingly so do the rest of us. Bringing together the goodness of prawns, cream and coconut milk, this is a must have dish!

9. Chital Macher Muitha

B-(1)
Image source
We could say there’s something fishy about this recipe, but then again, if the ‘fishy’ is so tasty and made into koftas we wouldn’t say no to it.

10. Daab Chingri

8
Image source
This dish is made by cooking prawns in mustard and serving them in a tender coconut (Daab) to get the combined flavors. Just when we thought it couldn’t get any better, it just did!!

11. Macher Dompukht

9
Image source
It is not just the Bengali touch added to this dish that makes it special, but also its three main ingredients that are, almonds, poppy seeds and yogurt. Yummm!

12. Shorshe ilish

10
Image source
If you ask a Bengali the types of fish they have had, Ilish Maach will top their list. And why not; when cooked with mustard to such perfection it has got to be the best.

13. Macher Matha Diye Moong Daal

11
Image source
This dish made from split green gram and fish head is a favorite for Bengalis. It is said that eating a fish brain increases your intelligence. Enough said!

14. Kochi Pathar Jhol

12-A
Image source
Mutton is delicious! We meant the meat from the young one of a goat, and specially if you know the Bengali way of cooking it with paanch phoran.

15. Muri ghonto

13
Image source
When India was divided over which Biryani is best, the Bengalis created a no-nonsense fish pulao with fish head… The rest is history!

16. Kosha Mangsho

Mutton-kosha
Image source
Among all the Bengali dishes known to mankind, Kosha Mangsho or mutton curry made with yogurt, is the best because…we don’t need a reason. It just is.

17. Sondesh

14
Image source
An extremely famous Bengali dessert created with milk and sugar. This is everyone’s favorite!

18. Rosogulla

15
Image source
Nothing to say here! Seriously, if you don’t know what Rosogolla is then you should just get some and jump in its sugar syrup!

19. Chamcham

16
Image source
Chamcham is a traditional Bengali mithai. It is prepared from freshly prepared chena and lots of love! That is how it is so sweet and appetizing.

20. Misti Doi

B-(2)
Image source
Like the Bengali language, this yogurt variation made from plain yogurt and khajur ka gur (date palm jaggery) is just, awesome!

21. Bhappa doi

17-A
Image source
The Indian counterpart of the cheesecake made from sweetened yogurt,  theBhappa Doi is a dessert that can be transformed… or just eaten without giving the least bit of care! Yes! It is THAT delicious!

Wednesday, April 27, 2016

জোকস্‌-প্রেমের কাহিনী

একটি ছেলে প্রেম শুরু করে কীভাবে এবং একটি মেয়ে প্রেম শেষ করে কীভাবে যানেন?
একটি ছেলে প্রেম শুরু করেঃ আজকে থেকে আমরা দুজনে একে ওপরের বন্ধু হতে পাড়ী।
একটি মেয়ে প্রেম শেষ করেঃ আজ থেকে আমরা একে ওপরের বন্ধু।

জোকস্‌-দুই মাতাল

দুই মাতালকে পুলিশ আটকিয়েছে।
– তোমার ঠিকানা বল। প্রথম মাতালকে জিঞ্জেস করল পুলিশ।
– আমার কোন নির্দিষ্ট ঠিকানা নাই।
– আর তোমার? দ্বিতীয় জনের দিকে ফিরল পুলিশ।
– আমি ওর ওপরের ফ্ল্যাটের ঠিক ওপরের ফ্ল্যাটটায় থাকি।

জোকস্‌-মাতালের হারিকেন।

এক মাতাল সন্ধার দিকে পকেট থেকে ১টা ম্যাচ বের করে একের পর এক কাঠি ঘষে চললো। কিন্তু কোন কাঠিই জ্বলছে না । অবশেষে একটা কাঠি জ্বলে উঠলো। তখন সে অতিযত্নে কাঠিটা নিভিয়ে ম্যাচ বাক্সে রেখে দিল । কি রে, পোরা কাঠি আবার রেখে দিলি কেন ? আরে বন্ধু, পুরো ম্যাচে মাত্র একটা কাঠি ভাল। এখনি যদি ব্যবহার করে ফেলি তবে বাসায়
যেয়ে হারিকেন জ্বলাব কি দিয়ে?

জোকস্‌-মদ কি জিনিস

বল্টু: লোকে বলে দুধ খেলে নাকি শক্তি বাড়ে !!
বল্টুর বন্ধু :হ্যাঁ, সত্যিই তো বাড়ে, কোন সন্দেহ আছে ??
বল্টু : ধুর ! পাঁচ গ্লাস দুধ খেয়ে এই দেয়ালটা আধাঘণ্টা ধইরা ধাক্কাইলাম, এক
ইঞ্চিও নড়ে নাই ! সব ভূয়া !
.
.
.
.
.
.
.

.
এখন পাঁচ গ্লাস মদ খেয়ে আসলাম! দেখি দেয়ালটা আমারে দেইখা নিজেই কেমন ভয়ে কাঁপতাছে

জোকস্‌-একটা চুমো

বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু। দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে।’ ‘কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে না না না!’ ‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো।’ ‘না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।’ ‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’ ‘না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।’ ‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো — খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’ এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয়তুমি চুমো খাও,নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে —
কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়।’

জোকস্‌-commercial ভালোবাসা

এক ছেলে একটি মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দিল। মেয়েটি একটু গম্ভীরতা দেখিয়ে বললো, “আমি ভেবে জানাবো”। এরপর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে আর কোনো যোগাযোগ নাই। ছেলেটি তো আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছে, এরই মাঝে হঠাৎই মেয়েটির চিঠি এলো তার কাছে । চিঠি:- অনেক ভেবে দেখলাম, আমার জন্য তুমিই perfect, আমিও তোমাকে অনেক ভালোবাসি, তবে এই চিঠি পাওয়ার 1সপ্তাহের মধ্যে বিয়ের প্রস্তাব পাঠাতে হবে বাড়িতে । (পাঠক, বলুনতো এটা কমন ভালোবাসা ? পারলেন না….!!! সহজ তো। এটাকে বলে commercial ভালোবাসা ।

জোকস্‌-ভালবাসার ওজন

প্রেমিকঃ  বল তো,ভালবাসার ওজন কত?
প্রেমিকাঃ  কত?
প্রেমিকঃ  ৮০ কেজি।
প্রেমিকাঃ  কিভাবে?
প্রেমিকঃ  আরে, ভালবাসতে ত তো ‘দুই মন’ লাগে!

প্রেমিকাঃ  অহ অ!!!!!!!!

জোকস্‌-তোমার যা download speed !!!

বিয়ের ১০ বছর পূর্তিতে স্ত্রী বিষন্ন ভঙ্গিতে স্বামীকেঃ “তুমি আমাকে কখনোই ভালোবাসোনি!”।
স্বামী রেগে গিয়েঃ “তাহলে এই হাফ ডজন ছেলে- মেয়ে কি আমি internet
থেকে Download করছি?!?

স্ত্রী ততোধিক রেগেঃ
তোমার যা download speed !!!
এগুলো আমি পাশের বাড়ির বল্টু, পল্টু আর পিন্টুর ‘পেন ড্রাইভ’ থেকে নিয়েছি

জোকস্‌-আপনার বাবার নাম কি ??

চান্দু গেলো ” কে হতে চায় কোটিপতি ” অনুষ্ঠানে !!
১০০০ টাকার জন্য চান্দুকে প্রশ্ন করা হলঃ
আপনার বাবার নাম কি ??
অপশনগুলো হচ্ছে,
A. Amir Khan.
B. Shah Rukh Khan.
C. মখলেস মিয়াঁ
D. Sachin Tendulkar.
চান্দু অনেকক্ষণ ভাবার পর
বললঃ আমি লাইফ লাইন নিতে চাই । ৫০-৫০।
দুটো অপশন মুছে গেলো,
রইলঃ
C. মখলেস মিয়াঁ
D. Sachin Tendulkar.
চান্দু তবুও নিশ্চিত নয়। বলল,
আমি দর্শকদের সাহায্য
নিতে চাই ।
দর্শক ভোটিং এর রেসাল্টঃ
C. মখলেস মিয়াঁ (৮০% )
D. Sachin Tendulkar. (২০% )

চান্দু, এবারো নিশ্চিত নয় । বলল, আমি আমার শেষ অপশন ফোন ফ্রেন্ড ব্যাবহার করতে চাই ।
উপস্থাপকঃ আপনি কাকে ফোন করতে চান ?
.
.
.
চান্দুঃ আমার বাবা , জনাব মখলেস মিয়াঁকে !!
.
উপস্থাপক অজ্ঞান ! !! লেও ঠ্যালা !
হা..হা…হা….হা…..হা

জোকস্‌-চরম জোকস

এক বুড়া বারে গিয়ে মদ গিলতো। আর
মাতাল হয়ে তার গায়ের চাদর
হারিয়ে আসতো।তাই তার বউ
বুড়াকে খুব ঝাড়তো।
একদিন বুড়া ঠিক
করলো আজকে বারে যাওয়ার
আগে গায়ের সাথে চাদরটা খুব টাইট
করে গিট্টু লাগায় নিবে….তাহলে আর
হারাবে না।
রাতের বেলা হেবি করে মাল টাল
খেয়ে বাসায় বুড়া ফিরলো।।
বুড়িকে ঢলতে ঢলতে বলল,
“দেখেছো..আজকে গায়ের চাদর
ঠিকঠাক আছে….
বুড়ি বলল,”তা ঠিক বলেছো,
..
.
,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
..
.
..
কিন্তু তোমার লুঙ্গি কই???”

জোকস্‌-বর্তমানে ফেসবুকের জনপ্রিয় কবিতা !

বর্তমানে ফেসবুকের
জনপ্রিয় কবিতা !
.
.
.
পড়ে না চোখের পলক …
অ্যাড মি আই এম ব্লক ।
দোহাই লাগে ফ্রেন্ড
রিকুয়েস্ট,
একবার পাঠিয়ে দেখো ।
আমি লাইক মারবো কমেন্ট
করবো ।
ঠেকাতে পারবে না কেউ !

জোকস্‌-২০২০ সালের ফেসবুক-

গিন্নির স্ট্যাটাস- আজ করল্লা আর লইট্যা শুটকি দিয়ে গরুর
মাংসের দো পেয়াজি কর্ছি।
কর্তা অফিসে বসে- লাইক।কমেন্টস এ- ওয়াও! লাবুজানু,আই
উইল বি হোম সুন খ্যান্ট উয়েঠ
বাসার পিচ্চি- ডিসলাইক ,আমিবার্গার খামু।
বান্ধবি- এই রেসিপি টা লিখেশেয়ার দে না রে !আমিও
রাধঁবো ওর জন্য
পাশের বাসার ভাবি-লাইক,এন্ড আমাকে এক বাটি দিয়েন
তো আপা
বউয়ের আপন মা- আহারে আমার মেয়টা শশুর
বাড়ি গিয়ে কি কষ্টেই না আছে,এখনি চুলো গুতাচ্ছে সবাই
তোকে শুধু পোক করে নারে?
শাশুড়ি- কি যে রাধোঁ না তুমরা ? আমারে এই আইটেম
থেকে আনট্যাগ করো,আজ আমি সাগুদানা আর দুধ খাবো।
ননদ- স্ট্যাটাসে লাইক ও না,ডিসলাইক ও না।বয় ফ্রেন্ডের
সাথে চ্যাটে-জানু আমাকে কিন্তু
আজকে তুমি চাইনিজে নিয়ে যাবা,ভাবি আজকেও ছাইঁপাশ
রাধঁছে
দেবর- ফ্রেন্ডের সাথে চ্যাটে ।দোস্ত তোর
মেসে বুয়ারে চাউল এক পট বাড়ায়া দিতে ক!
আমি আইতাছি,দুপুরে খামু।
দাড়োয়ান- ম্যাডাম দর্জা জানলা বন কৈরা রান্ধেন
ফিলিজ,অলরেডি পাশের ফ্ল্যাটের লোকজন গন্ধের
চোটে রিপোর্ট বাটনে কিলিক মারছে।
জরিনা খাতুন’স রেসিপি পেজ- আপনি আমাদের রেসিপি নিজের
নামে চলানোয় আপনাকে আনফ্রেন্ড কর্তে বাধ্য হলাম।
বুয়া- কমেন্টস এ – ইসটেটাস পরে দিয়েন আগে শপিং মল
থাইকা আইসা রান্না বওয়ান খালাম্মা।
অতঃপর মান ইজ্জত খাওনের দুষে একটু পরেই বুয়ারে ব্লক:-( :P:P:

জোকস্‌-মাসুম বাচ্চা রেজাল্ট খারাপ হওয়ায় বাসা ছেড়ে যাচ্ছি

“কক্সবাজার যামু , ভাড়া কত?? :/
– ১৩০ টাকা .
পেছনের সিটে বসে গেলে ৫
টাকা কম
হবে না??
– আচ্ছা দিয়েন । আচ্ছা আমি যদি অর্ধেক
সিটে বসে যাই
তাহলে ভাড়া অর্ধেক হবে না??
– আচ্ছা অর্ধেক ই দিয়েন ।
আচ্ছা আমি যদি দাড়িয়ে যাই
তাহলে ভাড়া আর ও কম হবে না?? – অই
মিয়া টাকা পয়সা নিয়া বাস এ
উঠেন
নাই ?? এমন করতাছেন কেন ???
তুমি কি ভেবেছ
আমি ওখানে ঘুরতে যাচ্ছি ?? মাসুম
বাচ্চা ,
রেজাল্ট খারাপ হওয়ায়
বাসা ছেড়ে যাচ্ছি ,
যাতে বাবা মা খুজে না পায় ।
ওখানে বন্ধুদের সাথে ডাব বেচবো !!!
-,ভাই থামেন,
পালাইতে চাইলে অই
সামনের বাসে উইঠা নারায়নগঞ্জ
যান,
কেউ খুইজাও পাইব না, গুম হইয়া যাবেন !!! 

জোকস্‌-অশুভ

রাজার মেজাজ খারাপ।রাজপ্রাসাদ থেকে বেরিয়ে শিকারে যাওয়ার পথে হোজ্জা সামনে পড়ে গেলেন।
শিকারে যাওয়ার পথে হোজ্জার সামনে পড়ে যাওয়াটা আমার ভাগ্যের জন্য খারাপ, প্রহরীদের রাগত গলায় বললেন রাজা।আমার দিকে ওকে তাকাতে দিয়ো না-চাবুকপেটা করে ওকে পথ থেকে সরিয়ে দাও।
প্রহরীরা তা-ই করল।
শিকার কিন্তু ভালোই হলো।
রাজা হোজ্জাকে ডেকে পাঠালেন।
আমি সত্যি দুঃখিত, হোজ্জা।ভেবেছিলাম তুমি অশুভ।কিন্তু তুমি তা নও।
আপনি ভেবেছিলেন আমি অশুভ!হোজ্জা বললেন।আপনি আমাকে দেখার পর ভালো শিকার করেছেন।আর আমি আপনাকে দেখে চাবুকপেটা খেয়েছি।কে যে কার অশুভ, বুঝলাম না।

জোকস্‌-পরের প্রশ্ন -নাসিরুদ্দিন হোজ্জা

হোজ্জা একটা স্টল খুলে ওখানে নোটিশ টাঙিয়ে দিলেন।
‘যেকোনো বিষয়ে দুই প্রশ্নের জবাবের বিনিময়ে পাঁচ পাউন্ড।’
একজন পথচারী হন্তদন্ত হয়ে তাঁর কাছে এসে টাকাটা হাতে দিয়ে বলল, ‘দুটো প্রশ্নের জন্য পাঁচ পাউন্ড, একটু বেশি নয় কি?’
‘হ্যাঁ, ঠিকই বলেছেন’, হোজ্জা বললেন, ‘এর পরের প্রশ্ন?’

জোকস্‌-নয় মাসের সফর পাঁচ দিনে শেষ

হোজ্জা এক বিধবাকে বিয়ে করলেন, বিয়ের পাঁচ দিন পর নতুন বউ একটি ছেলেসন্তান জন্ম দিল। হোজ্জা তাড়াতাড়ি ঘর থেকে বেরিয়ে বাজারে গিয়ে স্কুলের ব্যাগ, বই থেকে শুরু করে সব কিনতে শুরু করলেন। মানুষজন তাঁকে জিজ্ঞেস করল, ‘আপনি এসব কিনছেন কেন?’
জবাবে হোজ্জা বললেন, ‘আমার বাচ্চা যদি নয় মাসের সফর পাঁচ দিনে শেষ করতে পারে, তাহলে তো সে স্কুলে যাওয়ার জন্য যেকোনো সময় প্রস্তুত হতে পারে।’

জোকস্‌-প্রস্রাব টেষ্ট করবো

ডাক্তারঃ শুনুন, আগামীকাল সকালবেলায় প্রস্রাব টেষ্ট করবো.. এই বোতলে আপনার ইউরিন নিয়ে আসবেন।
রোগীঃ তো, টেষ্ট কি আপনি করবেন না আপনার সহকারী করবেন?
ডাক্তারঃ আরে না, আমি নিজেই টেষ্ট করবো।
(পরের দিন সকালবেলা রোগী বোতল ভরা প্রস্রাব এবং এক প্যাকেট চানাচুর এনে ডাক্তারকে দিলেন)
ডাক্তারঃ প্রস্রাবের বোতল ঠিক আছে, কিন্তু চানাচুরের প্যাকেট কেন আনলেন?

রোগীঃ না, ভাবলাম খালি মুখে টেষ্ট করবেন.. ব্যাপারটা কেমন দেখায় তাই চানাচুর আনলাম। চানাচুরের সাথে টেষ্ট করে মজা পাবেন।

জোকস্‌-দূর হ হতভাগা

মাইকেল কথায় কথায় রেগে যায়। হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছে। একদিন মাইকেলের সঙ্গে দেখা করতে গেল তার বন্ধু জনি।
জনি: কেমন আছো, মাইকেল?
মাইকেল: ভালো। এখন এখান থেকে দূর হ হতভাগা! নাহ, মাইকেলের অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। ভেবে মন খারাপ করে বাড়ি ফিরল জনি। এক মাস পর আবার গেল তাকে দেখতে।
জনি: এখন তোমার শরীরটা কেমন মাইকেল?
মাইকেল: ভালো। এখন এখান থেকে দূর হ হতভাগা। আবার মন খারাপ করে ফিরল জনি। এক মাস পর আবার গেল মাইকেলকে দেখতে। ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করল, ‘এখন কেমন বোধ করছ মাইকেল?’ মাইকেল জবাব দিল, ‘ভালো।’ উচ্ছ্বসিত হয়ে জনি গেল ডাক্তারের কাছে। বলল, বাহ, আপনারা তো ওকে সুস্থ করে ফেলেছেন! কীভাবে করলেন?’
ডাক্তার: এখন এখান থেকে দূর হ হতভাগা!

জোকস্‌-ছাত্ত্র এবং

মহিলা শিক্ষক ইংরেজি ক্লাস
নিচ্ছেন।
মহিলা শিক্ষকঃ সবাই
HAND
দিয়ে একটা sentence লিখ।
যে সবার আগে লিখতে পারবে তার জন্য
আছে পুরস্কার ।
সবার আগে রাজুঃ My penis in
your hand.
মহিলা শিক্ষকঃ এক থাপ্পর
দিয়ে দাত ফেলে দিবো।
এটা কি লিখছো?

রাজুঃ সরি ম্যাডাম,
তাড়াতাড়ি লিখতে গিয়ে pen
আর is এর মাঝে space
দিতে ভুলে গেছি।

জোকস্‌-ইংরেজি শিখে নিন

শিক্ষক:তোর ইংরেজি পড়াটা বল
ছাত্র:Aতে আপেল আমি খাব পাইরে,Bতে বাতের ব্যথা ঐ যে,Cতে খেতা গেছে ছিইরে,Dতে মার ডাইল রান্না এখন ও হয় নাই

জোকস্‌-সাক্ষাৎকার

শিক্ষকঃ কি নাম তোমার?
ছাত্রঃ MP
শিক্ষকঃ মানে কি
ছাত্রঃ মদন পাল
শিক্ষকঃ তোমার বাবার নাম কি?
ছাত্রঃ MP-মানে মোহন পাল স্যার
শিক্ষকঃ শিক্ষাগত যোগ্যতা
ছাত্রঃ MP
শিক্ষকঃ এর মানে আবার কি??
ছাত্রঃ মেট্রিক পাস
শিক্ষকঃ কি কারনে চাকুরি দরকার?
ছাত্রঃ MP-মানি প্রবেলেম
শিক্ষকঃ আপনি এখন আসুন
ছাত্রঃ আমার রেজাল্টটা স্যার??
শিক্ষকঃ MP
ছাত্রঃ মানে স্যার?
শিক্ষকঃ মেন্টালি পাংচার!

জোকস্‌-আপেলের সাইজ

ছেলেঃ ইশ ! কেন যে আপেলের সাইজ তরমুজের সমান হল না!
বাবাঃ কেন রে?
ছেলেঃ মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সূত্রটা মুখস্ত হচ্ছে না !

জোকস্‌-বোকা শিক্ষক

শিক্ষকঃ বলছে আজকে তোমাদের কান ধোরে দার করে রাখব আমার পশ্ন উত্তর জদি না পারো
ইতি মধ্য এক ছাএ তার মুখে ব্যাক ছুরে মারলো
শিক্ষকঃ কোন হোদো ছাড়া এটা মারলো
ছাএঃ আমি স্যার আমি কি যেতে পাড়ি স্যার

জোকস্‌-দাওয়াত না দিয়ে দায়িত্বহীনতা- গোপাল ভাঁড়

গোপাল খেতে খুব পছন্দ করত। তো একবার বাড়ি ফেরার পথে দেখে এক বাড়িতে বিয়ে হচ্ছে। খাওয়া দাওয়ার আয়োজন চলছে মন্দ না। গোপাল চট করে সেখানে ঢুকে পাত পেতে বসে পড়ল। খেতে শুরু করল। এমন সময় বিয়ে বাড়িত লোকজন খেয়াল করল এ লোকটা তো অচেনা। এ তো দাওয়াতি নয়! এ কোথ্থেকে এল? তখন একজন তাকে চেপে ধরল –
– এই দাদা, আপনি তো আমাদের দাওয়াতি নন, খেতে বসলেন যে বড়?
গোপাল ভাঁড়কে বিন্দুমাত্র বিচলিত মনে হল না। সে দিব্যি খেতেই থাকল। এবং খেতে খেতেই উত্তর দিল –
– দেখুন, আপনারা আমাকে দাওয়াত না দিয়ে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিতে পারেন। কিন্তু আপনাদের পড়শি হিসেবে আমি তো আর দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিতে পারি না। কী বলেন, তাই নিজেই চলে এসেছি!
বলে গোপাল ভাঁড় ঠিক মনোযোগ দিয়ে দিব্যি খেতে শুরু করল। তখন উত্তর শুনে সবাই চমৎকৃত! উল্টো তখন সবাই তাকে তোষামোদ করে খাওয়াতে লাগল।

জোকস্‌-সুসংবাদ

গোপাল ভাঁরকে এক লোক বলল –
– গোপাল ভাঁড় তোমার জন্য একটা সুসংবাদ আছে।
– তোমার পাশের বাড়িতে দেখলাম বিরাট খানাপিনার আয়োজন করা হয়েছে ।
– তাতে আমার কী?
– না দেখলাম সেই বাড়ি থেকে খানাপিনা নিয়ে তোমার বাড়িতেও গেল।
– তাতে তোমার কী?

জোকস্‌-আমায় ডেকেছিলে কেন?”

গোপালের দোতলা বাড়ি তৈরি হলে সে তার প্রতিবেশী এক ভাইপোকে ছাদের উপর দাঁড়িয়ে ডাকতে লাগলো, “রাখাল, ও রাখাল, কী করছিস ওখানে?” রাখাল বুঝলো, কাকা দোতলা বাড়ি দেখাচ্ছে। তাই সে কোন কথা বলল না। এর বহুদিন পর রাখালও নিজের চেষ্টায় ছোটখাট একটা দোতলা বাড়ি তৈরি করল। তারপর ছাদে উঠে ডাকতে লাগল, “কাকা কাকা, সে বছর আমায় ডেকেছিলে কেন?”

জোকস্‌-কে পেটুক

এক দিন গোপাল ও মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র সহ সভা সদরের লোকেরা বসে আখ খাচ্ছে। মহারাজ আখ খেয়া সব আঠি গোপাল এর সামনে জড়ো করছে। তার দেখা দেখি সভাসদের সবাই গোপালের সামনে জড়ো করছে। তখন এক সময় গোপালের সামনে দেখতে দেখতে এক ঝুরি আঠি জমা হলো।
তখন মহারাজ বলল কি হে গোপাল, খিদে কি অনেক পেল নাকি তা না হলে ৫ ঝুড়ি আখ খেলে কিভাবে? তা না হলে ১ ঝুড়ি আঠি হয় না। বলি পেটুক হলে নাকি?

গোপাল ভাঁড় বলল আমি তো আখ খেয়াছি এবং আঠিও  ফেলেছি। কিন্তু আপনারা যে আখ খেয়েছেন তাতো আটি সুদ্ধ খেয়ে ফেলেছেন। না হলে আটি গেলো কই। তাই বলুন কে বেশি পেটুক।

জোকস্‌-অপরাধের শাস্তি

প্রশ্নঃ আইন কেন একজন পুরুষকে একাধিক বিয়ে করতে দিতে সম্মত হতে চায় না?
উত্তরঃ কারণ একজনকে একটি অপরাধের শাস্তি মাত্র একবারই দেওয়া যায়।

জোকস্‌-সামান্য টাকা-পয়সা

দুই-বন্ধু জুয়া খেলছে।একজন প্রস্তাব দিল–নে,বউ
হারাহারি খেলব।
দ্বিতীয়জন বিরস বদনে বলল–তার সাথে দামী কিছু মানে সামান্য টাকা-পয়সাও বাজী রাখা
যাক।

জোকস্‌-তিন বন্ধু ও দৈত্য

৩ বন্ধু একদিন সাগরে জাহাজে করে ঘুরছিলো । এমন সময় হঠাং সাগরে ঢেউ উঠলো ।কোন রকমে বন্ধু ৩ জন এক অজানা দীপে এসে পৌছুলো । এমন সময় তারা দেখতে পেলো দীপে একটি প্রদিপ পরে আছে। তারা প্রদীপটি হাতে নিয়ে ঘশতেই প্রদীপ থেকে একটি জ্বিন বের হয়ে বল্ল আমি আপনাদের প্রতেএকের একটি করে ইচ্ছা পূরন করব।প্রতেএকে জার জার ইচ্ছার কথা বলুন।
১নং বন্ধু বল্ল :আমার সকল আত্মীয় ইন্ডিয়া থাকে তাই আমি সেখানে চলে যেতে চাই। বলার সাথে সাথে সে ইন্ডিয়া চলে গেলো ।
২নং বন্ধু বল্ল :আমার সকল আত্মীয় বাংলাদেশে থাকে আমি সেখানে চলে যেতে চাই। বলার সাথে সাথে ২য় বন্ধু চলে গেলো তার দেশে।
এবার ৩য় বন্ধুর পালা ।তার ইচ্ছার কথা জানতে চাইলে সে একটু ভেবে উত্তর দিলো :আমার আত্মীয় বলতে কেউ নেই কেবল ঐ ২ বন্ধুই আছে তাই দয়া করে তাদের আমার কাছে ফিরিয়ে দিন।বলার সাথে সাথে দুই বন্ধু আবার দীপে ফিরে আসলো ।

জোকস্‌-মেয়ে হয়েছে

ডাক্তার: কনগ্রাচুলেশন! মেয়ে হয়েছে….
শ্বাশুড়ী: এতো দিন পরে হলো তাও আবার মেয়ে?
বউ: তাও তো হয়েছে…. আপনার ছেলের আশায় থাকলে তাও হতো না।

জোকস্‌-দাদার বিয়ে

কর্মচারী: স্যার, একটা দিন ছুটি চাই।
বস: কেন? আবার কী?
কর্মচারী: স্যার, আমার দাদা…
বস: আবার দাদা? গত তিন মাসে তুমি চারবার দাদির মৃত্যুর কথা বলে ছুটি নিয়েছ।
কর্মচারী: স্যার, এবার আমার দাদার বিয়ে!

জোকস্‌-হাসাহাসি

একদিন দুপুরে বসের মুড বেশ ভালো। সে কর্মচারীদের একের পর এক কৌতুক শোনাচ্ছিল। কর্মচারীরাও হাসছিল হো হো করে। শুধু হাসছিলেন না এক মহিলা।
বস বললেন, ‘কী ব্যাপার, তুমি হাসছ না কেন?’
মহিলা: আমি কাল চাকরি ছেড়ে দিচ্ছি। আমার অত হাসাহাসি না করলেও চলবে।

জোকস্‌-চাকরির ইন্টারভিউ

দুইজন লোক গেল চাকরির ইন্টারভিউ দিতে…
প্রথমজন আগেই প্রশ্নকর্তাকে ঘুষ দিয়ে রাখছিলো!!
প্রশ্নকর্তা প্রথমজনকে প্রশ্ন করলেনঃ তুই ডগ বানান কর।
প্রথম জনঃ DOG.
প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।
এরপর তিনি দ্বিতীয় জনকে বললেনঃ তুই হিপোপটমাস বানান কর।
দ্বিতীয় জনঃ এটা তো পারি না।
প্রশ্নকর্তাঃ তুই পারিস নাই তুই বাদ। ওর চাকরি হয়া গেছে।
দ্বিতীয় জনঃ মানি না। আমারে কঠিনটা ধরছেন ওরে সহজটা ধরছেন।
প্রশ্নকর্তাঃ আচ্ছা ঠিক আছে আবার। এই তুই বল ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে কতজন মারা গেছে?
প্রথম জনঃ ৩০ লক্ষ।
প্রশ্নকর্তাঃ সাবাস।…..
এরপর দ্বিতীয় জনকে বললোঃ তুই
ওই ৩০লক্ষ মানুষের নাম বল।

দ্বিতীয় জন বেহুশ!!

জোকস্‌-বখাটে ছেলে

এক তরুণী চাকরিজীবী, রোজ অফিসে বেশ
দেরি করে আসেন। অফিসের বস, এই
ঘটনা জেনে অনেক বার ওই তরুণীকে শাসিয়েছেন। অথচ, আজও সে দু’ঘণ্টা দেরি করে অফিসে এসেছে!
বসঃ আচ্ছা, আজও দেরি হল কেন?
তরুণীঃ কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল!
বসঃ বলে কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন?

তরুণীঃ আর বলবেন না, ছেলেটা এত
আস্তে হাঁটে!

জোকস্‌-পেনট খুলে জাবে

কারো
হাসতে হাসতে প্যান্ট
খুলে গেলে আমি
দায়ী নয়
শাকিব খানের
অফিসিয়াল ফেসবুক
পেজে নতুন ছবির
একটা নাম
চেয়ে একটা পোস্ট
করা হইছে আর
সেখানে প্রচুর নাম
জমেছে এর
মধ্যে নির্বাচিত কিছু নাম
দিলাম….কেমন
হয়েছে বলবেন পারলে আপনারা ও
কিছু
বলেন
@ নাম আমার খান, অপু আমার
জান
@ধর সাইকেল মুইতে আসি
@নীশি রাতে চকি কেন লরে
@অপু ছাড়া বাঁচিনা
@মারি তোর কানের
গোড়ায়
@মিসকল দিবি কিনা বল
@তুমি আমার ঝালমুড়ি
@ ১ টাকার হিজরা
@আমি গরিব তুই কেন ধনী
@”সাকিব খান back with চেইন
খোলা pant”
@শিড়ির নিচে বিড়ির দোকান
@এরশাদ কেন বেঈমান ?
@আমার এত আবেগ কেরে ?
@চৌধুরী সাহেব
আপনি রং দেখেছেন
মাগার রঙ্গের
ডিব্বা দেখেন নাই
@অপু না ববি?
@আঘাত The ATTACK
@JAN-THE HEART
@”নায়ক থেকে পরিচালক”
@আক্কাস কেনো কাঁদে
@শাকিব এখন টোকাই
@হরতাল
@নাম আমার শাকিব খান আকিজ
বিড়ি জোরে টান
@বদনা হাতে মদনা সাকিব
@অপু আমার জান ববি আমার
প্রান আমি হিজডা নাম্বার ১
@ মর্জিনা তোরে কাতুকুতু দিমু
@জমির আইলে ভালোবাসা
@জরিনা কেন পুকুর ঘাটে
@ঢিল মারি তোর টিনের চালে
@আঁন্ধার রাইতে কুত্তা ডাকে
@এক ফুট ভালোবাসা
বাঙ্গালি জাতি যে কত বড় রসিক
জাতি এইটা আরেকবার
প্রমান করল এই পোস্ট টাই …..!!
আপনাদের
কাছে নতুন কোন নাম
থাকলে বলেন????

জোকস্‌-স্ত্রী ভক্ত

একরাতে রাজা আর রানী গল্প করতে করতে কথায় কথায় রানী বলে ফেললেন.. রানীঃ সব স্বামীরাই বউয়ের কথা শোনে । রাজা রানীর কথায় একমত হলেন না । তখন তারা একে অপরের সাথে তর্ক করতে শুরু করে দিল ।এক পর্যায় রাজা রানীকে বললেন রাজাঃ ঠিক আছে কালই প্রমাণ হয়ে যাবে কে কার কথা শোনে । পরের দিন রাজ্যে ঘোষণা করা হল “সব বিবাহিত প্রজাদের জন্য রাজা এক বিশেষ পুরস্কারের ব্যবস্থা করেছেন” তখন সব বিবাহিত প্রজার হুড়োহুড়ি দিয়ে রাজপ্রসাদের সামনে হাজির হলো । রাজদরবারের সামনে দুইটা সাইনবোর্ড লাগানো হলো ১টা যারা বউয়ের কথা শোনে তাদের লাইন আরেকটা যারা বউয়ের কথা শোনে না তাদের লাইন । তখন সবাই ঠেলাঠেলি করে যারা বউয়ের কথা শোনে সেই লাইনে গিয়ে দাড়ালো । কিন্তু বল্টু বেচারা যারা বউয়ের কথা শোনে না সেই লাইনে গিয়ে দাড়ালো । রাজা হেরে গিয়েও একদিক থেকে খুশি হলেন যাক রাজ্যে এক বান্দা তো আছে যে বউয়ের কথা শোনে না । তখন রাজা কৌতুলি হয়ে বল্টুকে জিজ্ঞাসা রাজাঃ কি ব্যাপার তুমি এই লাইনে এসে দাড়ালে কেনো ? তখন বল্টু বললো……….. .. “আমার বউ আমাকে বেশি হুড়োহুড়ির মধ্যে যেতে মানা করেছে”

জোকস্‌-মনে রাখুন আপনি কি

স্বামি স্রী ঘরে ঘুমাচ্ছে হঠাৎ তাদের ঘরে চোর ঢুকল
স্রী:ওগো উঠো চোর এসেছে,চোর এসেছে
স্বামি ঘুম থেকে জেগে
স্বামি:পুরুষ মানুষ ডাকো,পুরুষ মানুষ ডাকো
স্রী:তুমিই তো পুরুষ মানুষ
স্বামি:ও আগে বলবে তো

জোকস্‌-প্রেগনেন্ট

স্ত্রীঃ একটা কথা বলব রাগ করবা না তো?
স্বামীঃ না, বলো
স্ত্রীঃ আমি প্রেগনেন্ট
স্বামীঃ এতো খুশির খবর, রাগ করার কি আছে
স্ত্রীঃ বিয়ের আগে একবার বাবাকে বলেছিলাম বাবা প্রচন্ড রাগ করেছিলো তো তাই।

জোকস্‌-চক্রে বেশামাল

একবার এক মহিলা মারা গেছেন। লাশ নিয়ে যাচ্ছেন তার স্বামী। স্বামীর পিছনে একটি কুকুর, এর পিছনে কয় এক হাজার লোক। এক লোক এসে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো যে,
–কি হইছে ভাই…এত লোকজন কেন?
–আমার বউ মারা গেছে
— সরি, তো কিভাবে মারা গেল?
–ওইযে কুকুরটা দেখতে পাচ্ছেন এর কামড় এ
— ভাই আমারে একটু ধার দিবেন আপনার কুকুরটা।
— ঠিক আছে তাইলে লাইন এর পিছনে গিয়া সিরিয়াল দেন।

Tuesday, April 26, 2016

জোকস্‌-ভুল

স্বামী টিভি দেখছিল….
হঠাৎ চিৎকার করে উঠলঃ কবুল বলিস না! কবুল বলিস না!! কবুল বলিস না!!!
রান্নাঘর থেকে স্ত্রী জিজ্ঞেস করলোঃ টিভিতে কি দেখছ?……

স্বামীঃ আমাদের বিয়ের ভিডিও।

Monday, April 25, 2016

জোকস্‌-নতুন ব্যাটসম্যান

নতুন ব্যাটসম্যান ক্রিজে এলেন। নিজের গার্ডগুলো পরীক্ষা করে দেখলেন। একটু নড়েচড়ে শরীরটাকে চাঙা করে নিলেন। চারদিকে ফিল্ডারদের অবস্থানটাও একনজর ঘুরে দেখলেন।
এরপর শূন্যে কয়েকবার ব্যাট হাঁকিয়ে আম্পায়ারকে জানালেন, সে তৈরি। আম্পায়ার বোলারকে বল করতে অনুমতি দিলেন। বোলার বলও করলেন এবং সোজা মিডল স্ট্যাম্প উড়ে গেল। তখন পেছন থেকে উইকেট কিপার বললেন, ‘কী লজ্জা! এত ভাব দেখানোর পর মাত্র এক বলেই স্ট্যাম্প উড়ে গেল।’ ব্যাটসম্যান তখন বললেন, ‘লজ্জা তোমাদেরই পাওয়া উচিত। একজন নতুন অতিথির সঙ্গে কীভাবে আচরণ করতে হয় সেটা তোমাদের বোলার এখনো শেখেনি।

জোকস্‌-মেন্টাল হসপিটাল

এক পাগল অনেক দিন ধরে এক মেন্টান হসপিটাল এ চিকিৎসাধীন। এক দিন পাগলটি এক লোককে পানিতে পরে ডুবে যেতে দেখে তাকে পানি থেকে টেনে তুলল। এ ঘটনা এক ডাক্তার দেখে মনে মনে ভাবল যে পাগল মানুষের প্রান বাচাঁতে পারে সে নিশ্চয় আর পাগল নেই। সে সুস্থ্য হয়ে গেছে।
এই ভেবে সে পাগলকে তার চেম্বারে ডেকে পাঠলো। ডাক্তার পাগল কে বলল, আমার মনে হয় তুমি সুস্থ্য হয়ে গেছ এবং আমরা তোমাকে ছেড়ে দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এ সময় এক নার্স এসে খবর দিল, পাগলটি যে লোককে বাচিয়েছিল, সে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে
এ কথা শুনে ডাক্তার পাগল কে বলল, দেখ, খুবই দুঃখের কথা যে তুমি যে লোককে বাচিয়েছিল, সে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
তখন পাগটি বলল, লোকটি তো মরেনি, সে পানিতে বিঝে গিয়েছিল তো, তাই তাকে রোদে শুকাতে দিয়েছি

জোকস্‌-বিয়ের প্রস্তাব

প্রেমিকঃতোমার বাবার কাছে আমাদের বিয়ের প্রস্তাব রেখেছো?
প্রেমিকাঃহ্যাঁ।
প্রেমিকঃতোমার বাবা কি বললেন?
প্রেমিকাঃতিনি জানতে চাইলেন, তোমার ব্যাঙ্কে কত টাকা আছে।
প্রেমিকঃকি বললে?
প্রেমিকাঃযা সত্যি তাই বললাম,দুলাখ।
প্রেমিকঃতোমার বাবা কি বললেন?
প্রেমিকাঃতিনি টাকাটা ধার চাইলেন।

জোকস্‌-উপস্থিত বুদ্ধি

একবার সেনাবাহিনীতে নিয়োগের জন্য আই, এস, এস, বি তে এক পরীক্ষার্থী কে মৌখিক পরিক্ষায় (যেখানে মানসিক শক্তি ও উপস্থিত বুদ্ধির পরিক্ষা নেয়া হয়) সেনা কর্মকর্তা প্রশ্ন করলো, “আচ্ছা আমি যদি তোমার বিবাহিত স্ত্রীর সাথে প্রথম রাত কাটাতে চাই তাহলে তোমার কি কোন আপত্তি আছে??”
পরীক্ষার্থী সাথে সাথে উত্তর দিল, “আপনার যদি আপত্তি না থাকে আমারো কোন আপত্তি নেই।। কারন আমি তো আপনার মেয়েকেই বিয়ে করব!!”

জোকস্‌ -এক বউ দুই স্বামী

২ বন্ধু রাস্তা তে হাটতে গল্প করছিলো…
উলটো পাশ থেকে ২ টা মেয়ে আসছিলো…
হটাৎ ১ম বন্ধুঃ ” সর্বনাশ…আমার বউ আর প্রেমিকা একসাথে আসছে…”
২য় বন্ধুঃ ” হে আল্লাহ… আমারো…”

জোকস্‌-প্রথমে চুমু দিন

আদর করবেন যেভাবেঃ
প্রথমে চুমু দিন।
এরপর জড়িয়ে ধরে বিছানায় শুইয়ে দিন।
জোর-জবরদস্তি করবেন না ভুলেও।
… এরপর আস্তে আস্তে নিচে হাত ঢুকিয়ে চেক করুন ভেজা কিনা।
ভেজা থাকলে তক্ষুনি আপনার বাচ্চার প্যান্ট চেঞ্জ করে দিন না হলে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।

জোকস্‌- আববাস আলী

মেয়ে — এইসব কি ?
ছেলে — কোন সব ?
মেয়ে — In a relationship দিলা কেন ?
ছেলে — প্রেম করছি তাই ।
মেয়ে — মানে কি ?
ছেলে — বাংলা কথা বুঝো না ?
মেয়ে — বুঝি তো ।
ছেলে — আমি তো বাংলাতেই
বলেছি ।
মেয়ে — প্রেম করছো মানে কি ?
ছেলে — প্রেম করছি মানে প্রেম
করছি ।
মেয়ে — আজব ।
ছেলে — আজব এর কি পেলে ?
আমি প্রেম
করতে পারি না নাকি ?
মেয়ে — কার সাথে ?
ছেলে — তা তো বলবো না ।
মেয়ে — কেন ?
ছেলে — তুমি আমার কে হও
যে তোমাকে বলতে হবে ?
মেয়ে — আমি তোমার কেও হই না ?
ছেলে — না ।
মেয়ে — প্লিজ
ফাইজলামি করো না ।
ছেলে — ফাইজলামি করবো কেন ?
মেয়ে — সত্যিই প্রেম করছো ?
( কান্না কান্না ভাব)
ছেলে — হুম সত্যি ।
মেয়ে — এইবার
কেঁদে দিবো কিন্তু ।
ছেলে — কেন ?
মেয়ে — ভালবাসি ।
ছেলে — কাকে ?
মেয়ে — উঁহু । তোমাকে ।
ছেলে — কেন ?
মেয়ে — জানিনা ।
ছেলে — কিন্তু এখন তো আর কিছু
করার নেই

মেয়ে — সত্যিই ভালবাসি ।
ছেলে — এতো দিন বলো নাই কেন ?
মেয়ে — সাহস হয় নি ।
ছেলে — এখন
সাহসটা কোথা থেকে আসলো ?
মেয়ে — এখন তো তুমি অন্যের।
ছেলে — হুম ।
মেয়ে — কি হুম ..?
ছেলে — ভালবাসি ।
মেয়ে — কাকে ?
ছেলে — শুধু তোমাকে ।
মেয়ে — আর ঐ মেয়েটা ?
ছেলে — কোন মেয়েটা ?
মেয়ে — তোমার প্রেমিকা ।
ছেলে — ধুর ,, বোকা মেয়ে ।
মেয়ে — মানে ?
ছেলে — ওটা মিথ্যে ।
মেয়ে — অহেতুক কেন
মিথ্যে বললে ?
(আবেগী অশ্রু)
ছেলে — তোমার মনের
কথাটা জানার জন্য ।
মেয়ে — তুমি খুব খারাপ । খুব
খুব খুব খারাপ ।
ছেলে — তুমি খুব ভালো । খুব খুব
খুব
ভালো ।
মেয়ে — তুমি একটা পাগল ।
ছেলে — তুমি একটা পাগলি ।
মেয়ে — তুমি আমার পাগল ।
ছেলে — তুমি আমার পাগলি ।