Tuesday, April 29, 2014

Quotes About Einstein

“If A is a success in life, then A equals x plus y plus z. Work is x; y is play; and z is keeping your mouth shut” 
― Albert Einstein
“Everything must be made as simple as possible. But not simpler.” 
― Albert Einstein
“A human being is a part of the whole called by us universe, a part limited in time and space. He experiences himself, his thoughts and feeling as something separated from the rest, a kind of optical delusion of his consciousness. This delusion is a kind of prison for us, restricting us to our personal desires and to affection for a few persons nearest to us. Our task must be to free ourselves from this prison by widening our circle of compassion to embrace all living creatures and the whole of nature in its beauty.” 
― Albert Einstein
“God does not play dice with the universe; He plays an ineffable game of His own devising, which might be compared, from the perspective of any of the other players [i.e. everybody], to being involved in an obscure and complex variant of poker in a pitch-dark room, with blank cards, for infinite stakes, with a Dealer who won't tell you the rules, and who smiles all the time.” 
― Terry PratchettGood Omens: The Nice and Accurate Prophecies of Agnes Nutter, Witch
“I love Humanity but I hate humans” 
― Albert Einstein

Saturday, April 26, 2014

হাসির কবিতা..

তেইশটা বছর ধরে
প্যান্ট শার্ট গুজে পড়ে,
আর পারছি না গুরু
সেই নার্সারি থেকে শুরু;

পাড়ার যত ছেলে গুলো
সবার ঘরে বউ এলো,
মা বলেন-
মন দিয়ে পড়;
আর পারছি না গুরু
সেই নার্সারি থেকে শুরু;

অবশেষে মায়ের দয়া হলো
ঘরে ফুটফুটে বউ এলো,
ফুল শয্যার রাতে
একগুচ্ছ গোলাপ হাতে-
বউকে শুধাই-
আমার জীবনে তুমিই প্রথম
তোমার জীবনে আমিও কি তাই?
বউ হেসে বলে-
"আর পারছি না গুরু
সেই নার্সারি থেকে শুরু"

Friday, April 25, 2014

তুই কি আমার দুঃখ হবি – আনিসুল হক

তুই কি আমার দুঃখ হবি?
এই আমি এক উড়নচন্ডী আউলা বাউলAnisul Haque
রুখো চুলে পথের ধুলো
চোখের নীচে কালো ছায়া।
সেইখানে তুই রাত বিরেতে স্পর্শ দিবি।
তুই কি আমার দুঃখ হবি?
তুই কি আমার শুষ্ক চোখে অশ্রু হবি?
মধ্যরাতে বেজে ওঠা টেলিফোনের ধ্বনি হবি?
তুই কি আমার খাঁ খাঁ দুপুর
নির্জনতা ভেঙে দিয়ে
ডাকপিয়নের নিষ্ঠ হাতে
ক্রমাগত নড়তে থাকা দরজাময় কড়া হবি?
একটি নীলাভ এনভেলাপে পুরে রাখা
কেমন যেন বিষাদ হবি।

তুই কি আমার শুন্য বুকে
দীর্ঘশ্বাসের বকুল হবি?
নরম হাতের ছোঁয়া হবি?
একটুখানি কষ্ট দিবি।
নিজের ঠোট কামড়ে ধরা রোদন হবি?
একটুখানি কষ্ট দিবি।
প্রতীক্ষার এই দীর্ঘ হলুদ বিকেল বেলায়
কথা দিয়েও না রাখা এক কথা হবি?
একটুখানি কষ্ট দিবি।
তুই কি একা আমার হবি?
তুই কি আমার একান্ত এক দুঃখ হবি?

স্বাতী কে লিখা সুনীলের প্রেমের চিঠি

সদ্য প্রেম প্রস্তাবে 'হ্যা' জবাব পেয়ে ও দ্বিধায় যুবক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, আকুতি মেশানো চিঠি লিখলেন স্বাতী কে। ১৯৬৬ সালে লিখা এই চিঠিটি আপনাদের জন্য তুলে ধরা হল: 

স্বাতী,
মনটা কী চমৎকার হালকা হয়ে গেছে আমার, কী যে ভালো লাগছে আজ। যে-কথাটা বলার প্রবল ইচ্ছে নিয়ে ঘুরেছি এ ক'দিন, অথচ মুখ ফুটে বলতে পারিনি, বলার সাহস হয়নি, সেদিন সন্ধ্যেবেলা যখন হঠাৎ বলে ফেললুম, হাঁটুর উপর মুখ রেখে তুমি যখন আস্তে বললে 'হ্যা', সেই মুহুর্তে আমার জীবনটা বদলে গেল। আমি তোমাকে চাই, তোমাকে চাই,তোমাকে চাই তোমাকে হারাবার ক্ষতি কিছুতে আমি সহ্য করতে পারবো না এই কথাটা প্রবলভাবে দাবি করতে চেয়েছিলুম, কিন্তু ভয় ছিল যদি এ আমার স্বার্থপরতা হয়, তাছাড়া, আমি তোমাকে চাই, তুমি যদি আমাকে না চাও? সত্যিই, স্বাতী, সত্যিই তুমি আমার হবে, এবং আমি তোমার হবো? আমি তো তোমার হয়েই আছি।

তুমি আমার সম্পর্কে হয়তো অনেক কিছুই জানো না, আমি নানা রকম ভাবে জীবন কাটিয়েছি, অনেক ভুল এবং হঠকারীতা করেছি, কিন্তু কখনো কোনো অন্যায় করিনি, আমি গ্লানিহীন, আমার স্বভাবে কোনও দোষ দোষ নেই এ কথা তোমাকে বিশ্বাস করতেই হবে। আমি এ পর্যন্ত তোমার কাছে একটিও মিথ্যে কথা বলিনি, ভবিষ্যতেও তুমি যা জিজ্ঞেস করবে তার কোনো মিথ্যে উত্তর দেবো না। আমি তোমার যোগ্য নই, কিন্তু ক্রমঃশ যোগ্য হয়ে উঠতে পারি, হতে শুরু করেছি, তোমার সঙ্গে দেখা হবার পর থেকেই আমার নিজের মধ্যে একটা পবিত্রতার স্পর্শ ও বোধ পেয়েছি।

তুমি আমার জীবনকে স্নিগ্ধ করে দিতে পারো। আমি তোমাকে জানি। আমি তোমাকে দেখেই তোমাকে সম্পূর্ন জেনেছি। মানুষ চিনতে আমার কখনো ভুল হয় না, আমার চোখের দৃষ্টি কত তীক্ষ্ম তুমি জানো না। আমি তোমাকে দেখেই জেনেছি তোমার এমন অনেক দূর্লভ গুন আছে যা তুমি নিজেই জানো না। তুমি কি সত্যিই আমাকে গ্রহণ করবে? আমি এখনো বিশ্বাস করতে পারছি না। আমাকে গ্রহণ করলে তোমাকে অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। কিন্তু তোমাকে পেলে আমার কিছুই হারাবার নেই বরং, আমি অশেষ সৌভাগ্যবান হবো। তুমি কি আমার জন্য সেসব ত্যাগ স্বীকার করতে চাও? পারবে, তোমার এতদিনের চেনা পরিবেশ ছেড়ে আসতে? তোমাদের বাড়ি খুব সম্ভব আমাকে স্বীকার করবে না। আমার তো কোনো চালচুলো নেই। আমি বিদেশে গিয়েছিলুম এটা কারুর কারুর কাছে হয়তো সম্মানের বা ঈর্ষার হতে পারে কিন্তু ব্যবহারিক দিক থেকে তার তো কোনো মূল্যই নেই।

আমাদের দেশ থেকে সবাই বিদেশে যায় উঁচু ডিগ্রী নিয়ে আসতে বা চাকরীর উন্নতি করতে আমি শুধু ছন্নছাড়ার মত গিয়েছিলাম খেয়াল খুশীমতো জীবন কাটাতে। তা ছাড়া, বড় চাকরি করা বা খোঁজার চেষ্ঠা হয়তো আমার দ্বারা আর ইহজীবনে সম্ভব হবে না। আমি এক ধরনের স্বাধীনতা, অর্থাৎ লেখার স্বাধীনতা ভোগ করতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। আমাদের পরিবার যদিও নির্ঝঞ্ঝাট কিন্তু কিছুটা নিম্ন মধ্যবিত্ত, তুমি যে ধরনের জীবন যাপনে অভ্যস্ত তাতে হয়তো তোমার খানিকটা কষ্ট হবে অবশ্য জানি, জীবনের ক্ষেত্রে এসব কিছুই না, এতে কিছুই যায় আসে না তবু, অভ্যেস বদল করা সত্যিই কষ্টকর।

কিন্তু তুমি যদি এসব সহ্য করতে পারো তবে বাকিটা আমি তোমাকে ভালোবাসা দিয়ে পূর্ণ করে দিতে পারি। আমি এতদিন খানিকটা অবিশ্বাসী হয়ে গেছিলুম, আমি ভেবেছিলাম আমার পক্ষে এ জীবনে কারুকে ভালোবাসা সম্ভব হবে না, কিন্তু আমি হঠাৎ বদলে গেলাম, তোমার জন্যে আমার এক বুক ভালোবাসা রয়েছে। আগে অনেকের সঙ্গেই আমার পরিচয় হয়েছে, কিন্তু তোমার মত কঠিন সরলতার সম্মুখীন হইনি আগে। আমি এরই প্রার্থী ছিলাম। তুমি আমাকে এত বেশি সম্মান দিলে প্রথমেই, আমার সামান্য অকিঞ্চিতকর জীবনকে তুমি এমন মূল্যবান করে তুললে যে আমি অভিভূত হয়ে পড়লুম। আমি ক্লান্ত ছিলাম। আমি প্রতীক্ষায় ছিলাম, কেউ এসে আমাকে ডাক দিক। সেই সময় তুমি এলে। আমি তোমাকে ভেবে দেখতে বলেছি। তুমি খুব ভালো করে ভেবে দেখো।

অন্য কারো কথা না শুনে, তুমি নিজেই ভেবে দেখবে। তোমার মনের দিক থেকে সামান্যতম দ্বিধা থাকলে আমি বিদায় নিয়ে চলে যাবো এবং ভেবে দেখবে অত্যন্ত নিষ্ঠুরভাবে আমার প্রতি কোনো দয়া বা ভদ্রতাবোধ যেন দৃষ্টি আচ্ছন্ন না করে, কারণ প্রশ্নটা যে সত্যিই খুব বড়ো। তোমার যে কোনো একটু ইঙ্গিতে আমি দূরে সরে যেতে পারি। আর, যদি তুমি রাজী থাকো, তবে কোনো বাধাই আর বাঁধা নয়, সব বাধাই তখন তুচ্ছ, তখন আমি জোর করে তোমার ওপর আমার অধিকার দাবি করে নিতে পারবো। 

সেদিন তোমার বান্ধবীর বাড়ির কাছে যখন তুমি নেমে গেলে, ফুটপাতে দাঁড়িয়ে আমার দিকে হাত নাড়ালে, সেই মুহুর্তে তোমাকে খুবই দূর্বল, অসহায় আর উদভ্রান্ত দেখাচ্ছিল। তোমার মনের মধ্যে একটা দারুন ওলোট পালোট চলছে তখন মুখ দেখেই বোঝা যায়। একটু পরেই আমার মনে হলো তোমাকে ও রকম ভাবে ছেড়ে দেওয়া উচিত হয়নি আমার, তখন তোমার রাস্তা পার হবারও ক্ষমতা ছিল না, আমার উচিত ছিল তোমার সঙ্গে আরও কিছুক্ষণ থাকা, তোমাকে বাড়ির দরজা পর্যন্ত পৌছে দেওয়া। কিন্তু তখন আমি খানিকটা দূরে চলে এসেছি, ফিরে গিয়ে আর তোমাকে পাবার উপায় নেই।

কেন যে ঠিক সময়ে আমার ঠিক কথাটা মনে পড়ে না! কিন্তু এবার থেকে আর ভুল হবে না।
এখানে বন্ধু-বান্ধবরা খুব হৈ-হল্লা করছে। আমি কী লিখছি জানার জন্য অনেকেরই কৌতুহল ও ব্যাগ্রতা। কিন্তু আমি একটুও জানাতে চাই না। কালকেই দুপুরে কলকাতায় ফিরবো। 

আশা করছি ফিরেই তোমার একটা চিঠি পাবো। সেদিন বাড়িতে কি খুব বেশী বকুনি দিয়েছে?
ইতি 
তোমারই
সুনীল
বহরমপুর/বুধবার, ২২ জুন ১৯৬৬

Wednesday, April 23, 2014

বলুন্ত কি?

এক গাছ টান দিলে বেক গাছ নড়ে
কানা কুক্কা ডাক দিলে গুম গুম করে

বলুন্ত কি?

তিন অক্ষরে নাম তার জলে বাস করে
মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে আকাশেতে উড়ে।

Tuesday, April 22, 2014

রাশিয়ান কৌতুক

০১.
আচ্ছাসভিয়েট ইউনিয়নে দুটি পত্রিকা কেনকেবল প্রাভদা (সত্য) অথবা ইজভেস্তিয়া (সংবাদ) থাকলেই তো হতো।
উত্তর: দুটিই দরকার। কারণ প্রাভদায় ইজভেস্তিয়া নেই আর ইজভেস্তিয়ায় প্রাভদা নেই।

০২.
ক্লাসে এক ছাত্র: স্যার শুনলাম আমেরিকায় নাকি বিশ্বে সবচেয়ে বড় বিল্ডিং আছে?টিচার: ইভানভতুমি ঠিকই বলেছতবে কি জানআমেরিকানরা সভিয়েট ইউনিয়নের মতো বড় সাইজের ইলেকট্রিক ট্রানজিস্টর বানাতে পারে না।

০৩.
আচ্ছাসুইজারল্যান্ডে কি কমিউনিজম প্রতিষ্ঠা সম্ভব?উত্তর: খুবই সম্ভবকিন্তু ওরা তো তোমার কোনো ক্ষতি করে নাই...

০৪.
গ্রামে কমিউনিস্ট পার্টির মিটিং চলছে। বক্তৃতা দিচ্ছেন এক নেতা-
কমরেডসকেবল আমাদের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাটি বাস্তবায়ন হোকদেখবেন উন্নয়নের জোয়ারে ভাসবে গোটা দেশ। আরেতখন আমাদের সবারই একটা করে প্লেন থাকবে।
এক মুর্খ চাষা প্রশ্ন করলো- প্লেনের মালিক হয়ে আমরা কি করব?নেতা: আরে কমরেড এটিও বুঝতে পারছেন নাধরুন আপনার শহরের দোকানে আলুর সাপ্লাই নেইনো চিন্তাপ্লেন নিয়ে মস্কোচলে যানআলু কিনে ফিরে আসুন...

০৫.
মফস্বল শহরে পার্টি মিটিং। নেতা বক্তৃতা দিচ্ছেন: কমরেডগন...দেখুন আমাদের প্রত্যেকের জীবনে কমিউনিজম কতো পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। উদাহরণ তো হাতের কাছেই আছেএই ধরুন সামনের সারিতে বসা মারিয়া। মুর্খ নারী ছিল। তার একটিই মাত্র জামা ছিলকোনো জুতা ছিল না। আজ তার পায়ে জুতা আছে। ধরুন ইভানভ। গ্রামের সবচেয়ে গরীব ছিল। তার জমি ছিল নাবলদ ছিল না। আজ সে ট্রাক্টর চালায়তার দু জোড়া জুতা। ধরুন সার্গেই। কী জীবন ছিল তার! রাস্তায় রাস্তায় ঘুরত। প্রচণ্ড তুষারপাতেররাতেও তাকে কেউ আশ্রয় দিত নাসব চুরি করে নিয়ে যাবে এই ভয়ে। সেই সার্গেই চোরা দেখুন আজ কতো বদলে গেছে। আজ সে পার্টির লোকাল সেক্রেটারি....

০৬.
এক রাশানএক ফ্রেঞ্চ আর এক বৃটিশ তর্ক জুড়ে দিয়েছেআদী পিতা আদম কোন জাতীয়তার ছিলেন সেই বিষয়ে। ফ্রেঞ্চ বলছে: আদম ফরাসী না হয়েই যায় না। দেখ নাইভকে সে কত্তো ভালবাসতো। বৃটিশ বলছে: উহু। আদম আসলে ছিল বৃটিশ। দেখতার একটি মাত্রই আপেল ছিল আর সেটি সে ইভ কে দিয়ে দিল! যেন সাচ্চা বৃটিশ জেন্টলম্যান।
রাশান বলছে: তোমরা কিস্যু জানো না। যে লোকটি পুরো উদোম হয়ে ঘুড়ে বেড়াচ্ছেসম্বল মাত্র একখানি আপেল। আর তারপরওভাবছে সে স্বর্গে আছেসে রাশান না হয়ে যায় কোথায়...

০৭.
এক অলিম্পিকে এক সভিয়েট অ্যাথলেট হাতুরি নিক্ষেপে বিশ্ব রেকর্ড করলো। তাকে ইভেন্ট শেষে ঘিরে ধরল সাংবাদিকরা। আপনি কি করে এত্তো দূরে হাতুরিটি মারতে পারলেন?বলেন কিএটা কোনো ব্যাপার হলোহাতুরির সঙ্গে একটি কাস্তে জুড়ে দিন নাঅ্যায়সা জোড়ে ছুড়ে মারব যে স্টেডিয়াম পার হয়ে যাবে।

কৌতুক! কৌতুক!! কৌতুক!!!

১)
একজন স্ত্রী তার স্বামীকে তার (স্ত্রী) সম্পর্কে বর্ননা করতে বলেছে…………
স্বামী বর্ণনা করছে, “ তুমি হচ্ছো A,B,C,D,E,F,G,H,I,J,K”
স্ত্রী জানতে চাইলো, “এর মানে কি?”
স্বামীঃ Adorable, Beautiful, Cute, Delightful, Elegant, Foxy, Gorgeous, Hot”
স্ত্রীঃ ওহ, কী যে সুন্দর! মন ভরে গেলো। ওগো, বাকী তিনটা I,J,K-তে কী হয় গো?
স্বামীঃ I’m Just Kidding!!!
২)
সেক্সপিয়ার একবার বলেছিলেন, “ জগতের সকল মেয়েরাই খুব সুন্দর, বিশেষ করে বাতি নিভানোর পর!”
সেক্সপিয়ারের স্ত্রীর উত্তর ছিলো, “জগতের সকল ছেলেরাও খুবই নিষ্পাপ, বিশেষ করে বাতি নিভানোর আগে!”
৩)
মুখরা স্ত্রীকে হঠাৎ করে চুপচাপ বসে থাকতে দেখে অবাক স্বামী ছেলেকে জিজ্ঞেস করছে, “এই বাবলূ, তোর মা আজকে এতো চুপচাপ বসে আছে কেনো?”
ছেলেঃ কিছু না বাবা! মা আমার কাছে লিপস্টিক চেয়েছিলো, আমি শুনেছিলাম ‘গ্লু স্টিক’
বাবাঃ আল্লাহ তোকে অনেক বড়ো করুক!
৪)
ক্রিসমাসের আগে এক সান্টাক্লস হোয়াইট হাউসে ওবামার সাথে দেখা করতে গিয়েছে।
ওবামাঃ আপনার জীবনের একটি ইচ্ছের কথা বলুন।
সান্টাক্লসঃ আমি আগামীবার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়াতে চাই।
ওবামাঃ আপনি কী পাগল হয়েছেন…………
সান্টাক্লসঃ …এই গুণটা থাকা কী বাধ্যতামূলক?
৫)
স্বামী, স্ত্রী ডেন্টিস্টের চেম্বারে গিয়েছেন।
স্বামীঃ আমি একটি দাঁত তুলাতে চাই। কোনো রকম অবশ বা অজ্ঞান করা লাগবে না, কারণ আমার খুব তাড়া আছে। জাস্ট তুলে ফেলুন, যত তাড়াতাড়ি পারুন।
ডেন্টিস্টঃ আপনি একজন খুব সাহসী মানুষ। এখন দেখান, কোন দাঁতটা তুলতে হবে।
স্বামীটি তার স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে বললেন, “ তোমার মুখ খুলো, এবং ডাক্তারকে দেখাও কোন দাঁতটা তুলতে হবে!”
৬)
একজন ব্রিটিশ, একজন ফরাসি এবং একজন রাশিয়ান এক চিত্র প্রদর্শনীতে আদম আর হাওয়া স্বর্গে ঘুরে বেড়াচ্ছে-এমন একটি পেইন্টিং খুব মনোযোগ সহকারে দেখছে।
ব্রিটিশঃ দেখো, দেখো! ওদেরকে কতো সাম্য, শান্ত আর অভিজাত লাগছে! ওরা অবশ্যই ব্রিটিশ ছিলো।
ফরাসিঃ আহাম্মক কোথাকার! ওরা তো নগ্ন, এবং কতো সুন্দর লাগছে দেখতে! ওরা অবশ্যই ফরাসি।
রাশিয়ানঃ দেখো, ওদের কোনো কাপড় নেই, আশ্রয় নেই। ওদের কাছে আছে খাবার জন্য শুধুমাত্র একটা আপেল, আর ওদের বলা হয়েছে- ওরা স্বর্গে আছে! তারমানে, ওরা অবশ্যই রাশিয়ান ছিলো!
৭)
কোম্পানীর ডিরেক্টর দুই সপ্তাহ আগে নিয়োগকৃত যুবক কর্মচারীকে ডেকে রাগতস্বরে বলছে, “এইসব কী? তুমি ভাইভাতে বলেছিলে, তোমার পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতা আছে। আজ ভেরিফিকেশন করে দেখলাম এটা তোমার প্রথম চাকরী!”
যুবক কর্মচারীঃ জি স্যার। আপনার চাকরীর বিজ্ঞপ্তিতে ছিলো প্রার্থীকে অবশ্যই ভালো কল্পনাশক্তির অধিকারী হতে হবে………”

‘Wild Nights’ by Emily Dickinson

Wild nights! Wild nights!
Were I with thee,
Wild nights should be
Our luxury!
Futile the winds
To a heart in port,
Done with the compass,
Done with the chart.
Rowing in Eden!
Ah! the sea!
Might I but moor
To-night in thee!

‘We Are Made One with What We Touch and See’ by Oscar Wilde

We shall be notes in that great Symphony
Whose cadence circles through the rhythmic spheres,
And all the live World’s throbbing heart shall be
One with our heart, the stealthy creeping years
Have lost their terrors now, we shall not die,
The Universe itself shall be our Immortality!

‘Bright Star’ by John Keats

Bright star, would I were stedfast as thou art–
Not in lone splendour hung aloft the night
And watching, with eternal lids apart,
Like nature’s patient, sleepless Eremite,
The moving waters at their priestlike task
Of pure ablution round earth’s human shores,
Or gazing on the new soft-fallen mask
Of snow upon the mountains and the moors–
No–yet still stedfast, still unchangeable,
Pillow’d upon my fair love’s ripening breast,
To feel for ever its soft fall and swell,
Awake for ever in a sweet unrest,
Still, still to hear her tender-taken breath,
And so live ever–or else swoon to death.

‘Another Valentine’ by Wendy Cope

Today we are obliged to be romantic
And think of yet another valentine.
We know the rules and we are both pedantic:
Today’s the day we have to be romantic.
Our love is old and sure, not new and frantic.
You know I’m yours and I know you are mine.
And saying that has made me feel romantic,
My dearest love, my darling valentine.

‘A Drinking Song’ by W.B. Yeats

Wine comes in at the mouth
And love comes in at the eye;
That’s all we shall know for truth
Before we grow old and die.
I lift the glass to my mouth,
I look at you, and I sigh.

‘Valentine’ by John Fuller

The things about you I appreciate may seem indelicate:
I’d like to find you in the shower
And chase the soap for half an hour.
I’d like to have you in my power and see your eyes dilate.
I’d like to have your back to scour
And other parts to lubricate.
Sometimes I feel it is my fate
To chase you screaming up a tower or make you cower
By asking you to differentiate Nietzsche from Schopenhauer.
I’d like to successfully guess your weight and win you at a féte.
I’d like to offer you a flower.

‘Love Is’ by Adrian Henri

Love is…
Love is feeling cold in the back of vans
Love is a fanclub with only two fans
Love is walking holding paintstained hands
Love is.
Love is fish and chips on winter nights
Love is blankets full of strange delights
Love is when you don’t put out the light
Love is
Love is the presents in Christmas shops
Love is when you’re feeling Top of the Pops
Love is what happens when the music stops
Love is
Love is white panties lying all forlorn
Love is pink nightdresses still slightly warm
Love is when you have to leave at dawn
Love is
Love is you and love is me
Love is prison and love is free
Love’s what’s there when you are away from me
Love is…

‘How Do I Love Thee’ by Elizabeth Barrett Browning

How do I love thee? Let me count the ways.
I love thee to the depth and breadth and height
My soul can reach, when feeling out of sight
For the ends of Being and ideal Grace.
I love thee to the level of everyday’s
Most quiet need, by sun and candle-light.
I love thee freely, as men strive for Right;
I love thee purely, as they turn from Praise.
I love thee with a passion put to use
In my old griefs, and with my childhood’s faith.
I love thee with a love I seemed to lose
With my lost saints, — I love thee with the breath,
Smiles, tears, of all my life! — and, if God choose,
I shall but love thee better after death.

‘A Red, Red Rose’ by Robert Burns

O my Luve’s like a red, red rose,
That’s newly sprung in June:
O my Luve’s like the melodie,
That’s sweetly play’d in tune.
As fair art thou, my bonie lass,
So deep in luve am I;
And I will luve thee still, my dear,
Till a’ the seas gang dry.
Till a’ the seas gang dry, my dear,
And the rocks melt wi’ the sun;
And I will luve thee still, my dear,
While the sands o’ life shall run.
And fare-thee-weel, my only Luve!
And fare-thee-weel, a while!
And I will come again, my Luve,
Tho’ ’twere ten thousand mile!

‘Love Sonnet 130’ by William Shakespeare

My mistress’ eyes are nothing like the sun;
Coral is far more red than her lips’ red;
If snow be white, why then her breasts are dun;
If hairs be wires, black wires grow on her head.
I have seen roses damask’d, red and white,
But no such roses see I in her cheeks;
And in some perfumes is there more delight
Than in the breath that from my mistress reeks.
I love to hear her speak, yet well I know
That music hath a far more pleasing sound;
I grant I never saw a goddess go;
My mistress, when she walks, treads on the ground:
And yet, by heaven, I think my love as rare
As any she belied with false compare.

These are top ten of the Most Beautiful Mosques.

1. Al Haram Mosque – Macca, Saudi Arabia
2. Al-Masjid an-Nabawi – Medina, Saudi Arabia
3. Al Aqsa Mosque – Jerusalem, Palestine
4. Hassan II Mosque – Morocco
5. Sultan Omar Ali Saifuddin Mosque – Brunei
6. Zahir Mosque – Kedah, Malaysia
7. Faisal Mosque Islamabad – Pakistan
8. Taj ul Mosque – Bhopal, India
9. Badshahi Mosque of Lahore – Pakistan
10. Sultan Mosque, Singapore

Monday, April 21, 2014

খনার বচনে স্বাস্থ্য সুরক্ষাঃ

জর ভিটায় তুলে ঘর, সে আসে তারই জর।
অর্থঃ অপরিচ্ছন স্যাতসেতে জায়গায় ঘর করলে সে ঘরে অসুখ বিসুখ লেগেই থাকে।

পীড়ে উঁচু মেঝে খাল, তার দুঃখ চিরকাল।
অর্থঃ ঘরের মেঝে চারদিকের ভিটির চাইতে নিচু হলে সে ঘর স্বাস্থ্য সম্মত নয়।

আলো হাওয়া বেঁধ না, রোগ ভোগে মরো না।
অর্থঃ বদ্ধ ঘর স্বাস্থ্যসম্মত নয়।

পুবে হাঁস পশ্চিমে বাঁশ
উত্তরে বেড়ে(কলা) দক্ষিনে ছেড়ে
ঘর করগে পুতা জুড়ে।

অর্থঃ হাস মুরগীর খামার বাড়ীর পুব দিকে রাখতে হয় আর বাঁশ ঝাড় পশ্চিমে করতে হয় কলা বাগান উত্তরে এবং দক্ষিণ দিক খোলা রাখতে হয়।

দক্ষিণ দুয়ারী ঘরের রাজা, পুব দুয়ারী তাহার প্রজা
পশ্চিম দুয়ারীর মুখে ছাই, উত্তর দুয়ারীর খাজনা নাই।

অর্থঃ স্বাস্থ্যের দিক দিয়ে দক্ষিণ দুয়ারী ঘর সবচে বেশী ভালো তারপর হচ্ছে পুব দুয়ারী ঘর। পশ্চিম দুয়ারী এবং উত্তর দুয়ারী ঘর ভালোনা।

নিম নিসিন্দা যথা, মানুষ কি মরে তথা।
অর্থঃ নিম নিসিন্দা গাছ বাড়ীর জন্য অত্যন্ত ভালো।

বক বকুল চাপা, তিন পুতোনা বাপা।
অর্থঃ বক বকুল চাপা এই তিনটি গাছ একত্রে বুনতে নেই।

উনা ভাতে দুনা বল, অতি ভাতে রসাতল।
অর্থঃ অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

অধিক খেতে করে আশ, এর নাম বুদ্ধি নাশ।
অর্থঃ মাত্রারিক্ত খেলে বুদ্ধিনাশ ঘটে।

আঁতে তিতা দাঁতে নুন, উদর ভরো তিন কোন।
অর্থঃ পাকস্থলির চার ভাগের এক ভাগ খালি রেখে খেতে হয়।

বারো মাসে বারো ফল, না খেলে যায় রসাতল।
অর্থঃ সব মৌসুমেই কিছু কিছু মৌসুমি ফল খেতে হয়।

জল খেয়ে ফল খায়, যম বলে আয় আয়।
অর্থঃ জল খেয়ে ফল খেতে নেই।

বেল খেয়ে খায় জল, জির(কৃমি) যায় রসাতল।
অর্থঃ বেল খেয়ে জল পান করলে কৃমি নাশ হয়।

খালি পেটে কুল, ভরা পেটে মূল।
অর্থঃ কুল খালি পেটে আর মূলা ভরা পেটে খাওয়া ভালো।

খেতে বসলে কিসের দায়, পাকনা ধান কি জলে যায়।
অর্থঃ নিশ্চিন্ত মনে আহার করা উচিত।

খানা খায় করে শব্দ, অলক্ষী খুশী লক্ষী জব্দ।
অর্থঃ নিরবে খাদ্যগ্রহন করতে হয়।

তপ্ত অম্ল ঠান্ডা দুধ,
যে খায় সে নির্বোধ।

অর্থঃ ঠান্ডা দুধ স্বাস্থ্যে জন্য ক্ষতিকর। (এখানে অম্ল বলতে ঠিক কোন খাদ্য বোঝানো হয়েছে সেটা নিশ্চিত নই)

খেয়ে উদাইম্যা ভাত, শইল করে উৎপাত।
অর্থঃ শারীরিক পরিশ্রম না করলে খাদ্য হজম হয় না।

দুগ্ধ শ্রম গাংগা বারি, এ তিন উপকারী।
অর্থঃ দুধ, শারীরিক শ্রম এবং স্রোতস্বিনী নদী স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

ভোরের হাওয়া লাখ টাকার দাওয়া।
অর্থঃ লাখ টাকার ঔষুধের চাইতে ভোরের হাওয়া উপকারী।

শাক অম্বল পান্তা, তিনো অসুখের হন্তা।
অর্থঃ অসুখ হলে শাক অম্বল এবং পান্তা খেতে নেই।

ঘোল কুল কলা, তিনে নাশ গলা।
অর্থঃ গলার অসুখ হলে ঘোল কুল ও কলা খেতে নেই।

মাংশে মাংশ বৃদ্ধি, ঘৃতে বৃদ্ধি বল
দুগ্ধে বীর্য বৃদ্ধি, শাকে বৃদ্ধি মল।

অর্থঃ মাংশ খেলে মাংশ বাড়ে, ঘিয়ে শক্তি বাড়ে, দুধে বীর্য বাড়ে এবং শাক খেলে মল বৃদ্ধি হয়।

তেল তামাকে পিত্ত নাশ,
যদি হয় তা বারো মাস।

অর্থঃ সারা বছর তৈলাক্ত খাবার এবং তামাক সেবন করলে পিত্তের প্রভূত ক্ষতিসাধন হয়।

আহারান্তে চোখে জল, দৃষ্টি শক্তির বাড়ে বল।
অর্থঃ খাবার পর চোখে জল ছিটানো চোখের জন্য ভালো।

সকালে সোনা, বিকালে লোনা।
অর্থঃ সকালের গোসল উত্তম আর বিকেলে গোসল করলে ত্বক মলিন হয়ে যায়।

প্রভাত কালে উঠে যে খাবে ঠান্ডা জল,
তাহার ঘরে বদ্যি না যাবে কোন কাল।

সকালে ঘুম থেকে উঠে ঠান্ডা পানি পান করতে হয়।

খনার বচন এবং আমাদের কৃষি ঐতিহ্য। (২য় পর্ব)

দিনে জল রাতে তারা, এই দেখবে খরার ধারা।
অর্থঃ বর্ষার শুরুতে যদি দিনে বৃষ্টিপাত হয় আর রাতের আকাশ পরিষ্কার থাকে তাহলে সে বছর খরা হবে।

আষাঢ় নবমী শুক্ল পক্ষা, কি কর শ্বশুর লেখা জোখা
যদি বর্ষে মুষল ধারে, মাঝ সমুদ্রে বগা চড়ে
যদি বর্ষে ছিটে ফোটা, পর্বতে হয় মীনের ঘটা
যদি বর্ষে রিমঝিমি, শস্যের ভার না সহে মেদেনী
হেসে সূর্য বসেন পাটে, চাষার বলদ বিকোয় হাটে।

অর্থঃ আষাঢ় মাসের প্রথম চাঁদের শুক্ল পক্ষের নবমীর দিন অর্থাৎ চন্দ্র মাসের নয় তারিখে যদি মুষল ধারে বৃষ্টি হয় তাহলে বর্ষা কম হবে। যদি সামান্য ছিটে ফোটা বৃষ্টি হয় তাহলে বর্ষা বেশী হবে। সেদিন মাঝারী বৃষ্টিপাত হলে ফসলের উৎপাদন ভালো হবে আর যদি আদৌ বৃষ্টি না হয় তাহলে সেবছর ভালো ফসল হবেনা।

স্বর্গে দেখি কোদাল কোদাল মধ্যে মধ্যে আইল
ভাত খাইয়া লও শ্বশুর মশাই বৃষ্টি হইবে কাইল।

অর্থঃ যদি ছোট ছোট খন্ড খন্ড মেঘে আকাশ ভর্তি থাকে তাহলে পরদিন বৃষ্টি হবে।

চৈতে কুয়া ভাদ্রে বান, নরের মুন্ড গড়াগড়ি যান।
অর্থঃ চৈত্র মাসে কুয়াশা অথবা ভাদ্রমাসে বন্যা দেখাদিলে মহামারী হয়।

যদি ঝরে কাত্তি, সোনা রাত্তি রাত্তি
যদি ঝরে আগন, হাতে কুলায় মাগন।

অর্থঃ কার্তিক মাসে বৃষ্টি হলে ধানের উৎপাদন ভালো হয়। আর অগ্রহায়ণে বৃষ্টি হলে ধান নষ্ট হবে।

জৈষ্ঠ্যে শুখা আষাঢ়ে ধারা, শস্যের ভার সহে ধরা।
অর্থঃ জৈষ্ঠ্যমাসে প্রচন্ড খরা হলে আষাঢ় মাসে প্রচুর বৃষ্টিপাত হবে এবং সে বছর প্রচুর ফসল ফলবে।

পশ্চিমে ধনু নিত্য খরা, পূর্বে ধনু বর্ষে ধারা।
অর্থঃ পশ্চিমে রংধনু দেখা গেলে সেটা খরার লক্ষণ আর পুবে রংধনু দেখা গেলে বৃষ্টিপাতের লক্ষণ।

দূর সভা নিকট জল, নিকট সভা রসাতল।
অর্থঃ চন্দ্রসভা বা চাঁদের চারিদিকে মেঘের বৃত্ত বড় হলে তাড়াতাড়ি প্রচুর বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে আর চন্দ্রসভা ছোট আকৃতির হলে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা কম।

ধানের গাছে শামুকের পা, বন বিড়ালী করে রা
গাছে গাছে আগুল জ্বলে, বৃষ্টি হবে খনায় বলে।

অর্থঃ শামুক ধান গাছ বেয়ে উপরে উঠতে থাকলে শিঘ্রই প্রচুর বৃষ্টিপাত হবে।

আমে ধান, তেতুলে বান।
অর্থঃ যে বছর আম বেশী ফলে সেবছর ধানও বেশী হয়। যেবছর তেতুল বেশী ফলে সে বছর ঝড় বন্যা বেশী হয়।

বিয়ানে আউলি বাউলি, দুপুরে বাউ, দিনে বলে খরানের ঘর যাও।
অর্থঃ সকালে মেঘলা আকাশ দুপুরে প্রবল বাতাস খরার লক্ষণ।

চাঁদের সভায় বসে তারা, জল পড়ে মুষল ধারা।
অর্থঃ চন্দ্রসভার ভেতরে তারা দেখা গেলে মুষল ধারায় বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

আগে পাছে ধনু চলে মীন অবধি তুলা
মকর মুম্ভ বিছা দিয়া কাল কাটায়ে গেলা।

অর্থঃ পৌষ মাসের ৩০ দিন কে ১২ ভাগে ভাগ করলে প্রতি ভাগে আড়াই দিন করে পরে। এর প্রথম ও শেষ সোয়া দিন পৌষের জন্য রেখে প্রথম সোয়া দিনের থেকে প্রতি আড়াই দিন ক্রমে মীন অর্থ্যাত চৈত্র মাস থেকে প্রতি মাসের জন্য গণনা করতে হবে। পৌষের এই ভাগ সমুহের ক্রমে যে আড়াই দিনে যেরুপ আবহাওয়া থাকবে সেই মাসেও তদ্রপ আবহাওয়া হবে