জর ভিটায় তুলে ঘর, সে আসে তারই জর।
অর্থঃ অপরিচ্ছন স্যাতসেতে জায়গায় ঘর করলে সে ঘরে অসুখ বিসুখ লেগেই থাকে।
পীড়ে উঁচু মেঝে খাল, তার দুঃখ চিরকাল।
অর্থঃ ঘরের মেঝে চারদিকের ভিটির চাইতে নিচু হলে সে ঘর স্বাস্থ্য সম্মত নয়।
আলো হাওয়া বেঁধ না, রোগ ভোগে মরো না।
অর্থঃ বদ্ধ ঘর স্বাস্থ্যসম্মত নয়।
পুবে হাঁস পশ্চিমে বাঁশ
উত্তরে বেড়ে(কলা) দক্ষিনে ছেড়ে
ঘর করগে পুতা জুড়ে।
অর্থঃ হাস মুরগীর খামার বাড়ীর পুব দিকে রাখতে হয় আর বাঁশ ঝাড় পশ্চিমে করতে হয় কলা বাগান উত্তরে এবং দক্ষিণ দিক খোলা রাখতে হয়।
দক্ষিণ দুয়ারী ঘরের রাজা, পুব দুয়ারী তাহার প্রজা
পশ্চিম দুয়ারীর মুখে ছাই, উত্তর দুয়ারীর খাজনা নাই।
অর্থঃ স্বাস্থ্যের দিক দিয়ে দক্ষিণ দুয়ারী ঘর সবচে বেশী ভালো তারপর হচ্ছে পুব দুয়ারী ঘর। পশ্চিম দুয়ারী এবং উত্তর দুয়ারী ঘর ভালোনা।
নিম নিসিন্দা যথা, মানুষ কি মরে তথা।
অর্থঃ নিম নিসিন্দা গাছ বাড়ীর জন্য অত্যন্ত ভালো।
বক বকুল চাপা, তিন পুতোনা বাপা।
অর্থঃ বক বকুল চাপা এই তিনটি গাছ একত্রে বুনতে নেই।
উনা ভাতে দুনা বল, অতি ভাতে রসাতল।
অর্থঃ অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
অধিক খেতে করে আশ, এর নাম বুদ্ধি নাশ।
অর্থঃ মাত্রারিক্ত খেলে বুদ্ধিনাশ ঘটে।
আঁতে তিতা দাঁতে নুন, উদর ভরো তিন কোন।
অর্থঃ পাকস্থলির চার ভাগের এক ভাগ খালি রেখে খেতে হয়।
বারো মাসে বারো ফল, না খেলে যায় রসাতল।
অর্থঃ সব মৌসুমেই কিছু কিছু মৌসুমি ফল খেতে হয়।
জল খেয়ে ফল খায়, যম বলে আয় আয়।
অর্থঃ জল খেয়ে ফল খেতে নেই।
বেল খেয়ে খায় জল, জির(কৃমি) যায় রসাতল।
অর্থঃ বেল খেয়ে জল পান করলে কৃমি নাশ হয়।
খালি পেটে কুল, ভরা পেটে মূল।
অর্থঃ কুল খালি পেটে আর মূলা ভরা পেটে খাওয়া ভালো।
খেতে বসলে কিসের দায়, পাকনা ধান কি জলে যায়।
অর্থঃ নিশ্চিন্ত মনে আহার করা উচিত।
খানা খায় করে শব্দ, অলক্ষী খুশী লক্ষী জব্দ।
অর্থঃ নিরবে খাদ্যগ্রহন করতে হয়।
তপ্ত অম্ল ঠান্ডা দুধ,
যে খায় সে নির্বোধ।
অর্থঃ ঠান্ডা দুধ স্বাস্থ্যে জন্য ক্ষতিকর। (এখানে অম্ল বলতে ঠিক কোন খাদ্য বোঝানো হয়েছে সেটা নিশ্চিত নই)
খেয়ে উদাইম্যা ভাত, শইল করে উৎপাত।
অর্থঃ শারীরিক পরিশ্রম না করলে খাদ্য হজম হয় না।
দুগ্ধ শ্রম গাংগা বারি, এ তিন উপকারী।
অর্থঃ দুধ, শারীরিক শ্রম এবং স্রোতস্বিনী নদী স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
ভোরের হাওয়া লাখ টাকার দাওয়া।
অর্থঃ লাখ টাকার ঔষুধের চাইতে ভোরের হাওয়া উপকারী।
শাক অম্বল পান্তা, তিনো অসুখের হন্তা।
অর্থঃ অসুখ হলে শাক অম্বল এবং পান্তা খেতে নেই।
ঘোল কুল কলা, তিনে নাশ গলা।
অর্থঃ গলার অসুখ হলে ঘোল কুল ও কলা খেতে নেই।
মাংশে মাংশ বৃদ্ধি, ঘৃতে বৃদ্ধি বল
দুগ্ধে বীর্য বৃদ্ধি, শাকে বৃদ্ধি মল।
অর্থঃ মাংশ খেলে মাংশ বাড়ে, ঘিয়ে শক্তি বাড়ে, দুধে বীর্য বাড়ে এবং শাক খেলে মল বৃদ্ধি হয়।
তেল তামাকে পিত্ত নাশ,
যদি হয় তা বারো মাস।
অর্থঃ সারা বছর তৈলাক্ত খাবার এবং তামাক সেবন করলে পিত্তের প্রভূত ক্ষতিসাধন হয়।
আহারান্তে চোখে জল, দৃষ্টি শক্তির বাড়ে বল।
অর্থঃ খাবার পর চোখে জল ছিটানো চোখের জন্য ভালো।
সকালে সোনা, বিকালে লোনা।
অর্থঃ সকালের গোসল উত্তম আর বিকেলে গোসল করলে ত্বক মলিন হয়ে যায়।
প্রভাত কালে উঠে যে খাবে ঠান্ডা জল,
তাহার ঘরে বদ্যি না যাবে কোন কাল।
সকালে ঘুম থেকে উঠে ঠান্ডা পানি পান করতে হয়।
অর্থঃ অপরিচ্ছন স্যাতসেতে জায়গায় ঘর করলে সে ঘরে অসুখ বিসুখ লেগেই থাকে।
পীড়ে উঁচু মেঝে খাল, তার দুঃখ চিরকাল।
অর্থঃ ঘরের মেঝে চারদিকের ভিটির চাইতে নিচু হলে সে ঘর স্বাস্থ্য সম্মত নয়।
আলো হাওয়া বেঁধ না, রোগ ভোগে মরো না।
অর্থঃ বদ্ধ ঘর স্বাস্থ্যসম্মত নয়।
পুবে হাঁস পশ্চিমে বাঁশ
উত্তরে বেড়ে(কলা) দক্ষিনে ছেড়ে
ঘর করগে পুতা জুড়ে।
অর্থঃ হাস মুরগীর খামার বাড়ীর পুব দিকে রাখতে হয় আর বাঁশ ঝাড় পশ্চিমে করতে হয় কলা বাগান উত্তরে এবং দক্ষিণ দিক খোলা রাখতে হয়।
দক্ষিণ দুয়ারী ঘরের রাজা, পুব দুয়ারী তাহার প্রজা
পশ্চিম দুয়ারীর মুখে ছাই, উত্তর দুয়ারীর খাজনা নাই।
অর্থঃ স্বাস্থ্যের দিক দিয়ে দক্ষিণ দুয়ারী ঘর সবচে বেশী ভালো তারপর হচ্ছে পুব দুয়ারী ঘর। পশ্চিম দুয়ারী এবং উত্তর দুয়ারী ঘর ভালোনা।
নিম নিসিন্দা যথা, মানুষ কি মরে তথা।
অর্থঃ নিম নিসিন্দা গাছ বাড়ীর জন্য অত্যন্ত ভালো।
বক বকুল চাপা, তিন পুতোনা বাপা।
অর্থঃ বক বকুল চাপা এই তিনটি গাছ একত্রে বুনতে নেই।
উনা ভাতে দুনা বল, অতি ভাতে রসাতল।
অর্থঃ অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
অধিক খেতে করে আশ, এর নাম বুদ্ধি নাশ।
অর্থঃ মাত্রারিক্ত খেলে বুদ্ধিনাশ ঘটে।
আঁতে তিতা দাঁতে নুন, উদর ভরো তিন কোন।
অর্থঃ পাকস্থলির চার ভাগের এক ভাগ খালি রেখে খেতে হয়।
বারো মাসে বারো ফল, না খেলে যায় রসাতল।
অর্থঃ সব মৌসুমেই কিছু কিছু মৌসুমি ফল খেতে হয়।
জল খেয়ে ফল খায়, যম বলে আয় আয়।
অর্থঃ জল খেয়ে ফল খেতে নেই।
বেল খেয়ে খায় জল, জির(কৃমি) যায় রসাতল।
অর্থঃ বেল খেয়ে জল পান করলে কৃমি নাশ হয়।
খালি পেটে কুল, ভরা পেটে মূল।
অর্থঃ কুল খালি পেটে আর মূলা ভরা পেটে খাওয়া ভালো।
খেতে বসলে কিসের দায়, পাকনা ধান কি জলে যায়।
অর্থঃ নিশ্চিন্ত মনে আহার করা উচিত।
খানা খায় করে শব্দ, অলক্ষী খুশী লক্ষী জব্দ।
অর্থঃ নিরবে খাদ্যগ্রহন করতে হয়।
তপ্ত অম্ল ঠান্ডা দুধ,
যে খায় সে নির্বোধ।
অর্থঃ ঠান্ডা দুধ স্বাস্থ্যে জন্য ক্ষতিকর। (এখানে অম্ল বলতে ঠিক কোন খাদ্য বোঝানো হয়েছে সেটা নিশ্চিত নই)
খেয়ে উদাইম্যা ভাত, শইল করে উৎপাত।
অর্থঃ শারীরিক পরিশ্রম না করলে খাদ্য হজম হয় না।
দুগ্ধ শ্রম গাংগা বারি, এ তিন উপকারী।
অর্থঃ দুধ, শারীরিক শ্রম এবং স্রোতস্বিনী নদী স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
ভোরের হাওয়া লাখ টাকার দাওয়া।
অর্থঃ লাখ টাকার ঔষুধের চাইতে ভোরের হাওয়া উপকারী।
শাক অম্বল পান্তা, তিনো অসুখের হন্তা।
অর্থঃ অসুখ হলে শাক অম্বল এবং পান্তা খেতে নেই।
ঘোল কুল কলা, তিনে নাশ গলা।
অর্থঃ গলার অসুখ হলে ঘোল কুল ও কলা খেতে নেই।
মাংশে মাংশ বৃদ্ধি, ঘৃতে বৃদ্ধি বল
দুগ্ধে বীর্য বৃদ্ধি, শাকে বৃদ্ধি মল।
অর্থঃ মাংশ খেলে মাংশ বাড়ে, ঘিয়ে শক্তি বাড়ে, দুধে বীর্য বাড়ে এবং শাক খেলে মল বৃদ্ধি হয়।
তেল তামাকে পিত্ত নাশ,
যদি হয় তা বারো মাস।
অর্থঃ সারা বছর তৈলাক্ত খাবার এবং তামাক সেবন করলে পিত্তের প্রভূত ক্ষতিসাধন হয়।
আহারান্তে চোখে জল, দৃষ্টি শক্তির বাড়ে বল।
অর্থঃ খাবার পর চোখে জল ছিটানো চোখের জন্য ভালো।
সকালে সোনা, বিকালে লোনা।
অর্থঃ সকালের গোসল উত্তম আর বিকেলে গোসল করলে ত্বক মলিন হয়ে যায়।
প্রভাত কালে উঠে যে খাবে ঠান্ডা জল,
তাহার ঘরে বদ্যি না যাবে কোন কাল।
সকালে ঘুম থেকে উঠে ঠান্ডা পানি পান করতে হয়।
No comments:
Post a Comment