Tuesday, April 2, 2019

Little story


Let me tell you a story to pass time. Once a Guajarati and Bengali were traveling on a train. They both loved talking. So how could they keep quiet. Bengali, was IAS, civil service type. And Gujarati was a businessman. The Bengali was intelligent. He suggested a game…that both of them will ask one question to each other.  If you give the wrong answer, then you must pay the other one. Money. Gujarati’s eyes were filled with greed. But then he thought,the Bengali’s intelligent…so he must know every answer. And this poor guy even failed high school. The Bengali proposed to make the game even more interesting. Gujju will give ten rupees for every wrong answer. But the Bengali will give 100. Gujju said ok. And the game begins. Bengali asked the first question something about history, or geography. Something difficult. So gujju gave him ten rupees. Now it was Gujju’s turn. Gujju asked ”Which animal climbs up the hill with four legs…but comes down on three?”. Bengali struggled but couldn’t answer. And gave hundred rupees. Gujju put the money in his pocket…and went to sleep. When Bengali asked “what’s the answer?”  But the Gujju gave him ten rupees and said “I failed in high-school and I don’t know the answer. I only know the business. 80 rupees profit.”

Friday, March 1, 2019

বৃষ্টি ও তুমি.............মো: নুরুন্নবী

জানালার পাশে বসে তুমি
বাইরে বৃষ্টি পড়ছে খুব
হাত বাড়িয়ে বৃষ্টি ছুঁয়ে দেখেছো কি
ভাবছো কি আমার কথা...
সেই বৃষ্টির দিন তুমি আর আমি ...
তোমার আমার প্রথম.দেখার কথা মনে আছে
বৃষ্টি পড়ছিল তুমি ছাতা মাথায় দাঁড়িয়ে
উদাস চোখ
বাসের জন্য অপেক্ষা
আর আমি হা হা হা…
কাক ভেজা হয়ে দৌড়ে বাস ধরার চেষ্টা ...
বাস আমি ধরতে পারি নি ঠিকই
এর পরিবর্তর যা কে ধরেছি...
আচ্ছা মনে কি পড়েছি তোমার.....
তুমি জানো এখনো আমি মাঝে মাঝে সেই বাস টপ এ দাড়াই
বুক ভরে শ্বাস নেই
চোখটা বন্ধ করে তোমাকে দেখার চেষ্টা করি
দমকা হাওয়া স্মৃতি কাতর করে দেয়
বৃষ্টি উন্মাদ করে দেয়
সেই আমি আর এই আমি
ছিলাম আছি থাকবো

Monday, August 28, 2017

ইতি অপু .................পৃথ্বীরাজ চৌধুরী কাব্যগ্রন্থ- শিকড় এখন Wireless .


" পুলু, কেমন আছিস, ভালো?
বড় তারাতারি নিভে যাচ্ছে এই কলমের আলো।
মাঘ কুয়াশার চেয়েও ঝাপসা হচ্ছে অক্ষর,
কোথা দিয়ে কেটে গেলোরে এতগুলো বছর?
যেন রেলের চাকায় বেঁধেছিলো কেউ দিনঘড়িটার কাটা,
অনেক কষ্টে জোগার করেছি তোর ঠিকানাটা!
এই দেখ! পরিচয়টাই দেয়া হয়নি কথায় কথায়! 
চিনতে পারছিস? রোল ফরটি-সিক্স, অপূর্ব কুমার রায়।
তোর সাথে শেষ দেখা, নাগপুর কোলীয়ারী। 
তারপর জানিস? খুলনা গিয়েছিলাম অপর্ণাদের বাড়ি।
খুলনাতো এখন বাংলাদেশ।
ওখানে কে থাকে,
আমি ছাড়া তোকে এখনো কেউ পুলু বলে ডাকে?
কাজল এখন বিয়ে করেছে, চাকরি করছে কোলকাতায়।
সেসব যাক, এবার আসি যেজন্য চিঠি সেই কথায়।
জানিনা, কোত্থেকে শুরু করব, ঠিক কোন দুঃখ ভোগ?
তোর সাথে প্রায় ত্রিশ বছর পরেতো যোগাযোগ!
তুই বলবি আমার দোষ, রাখিসনি কেন যোগাযোগ?
যোগ আর যোগ রাখব কোথায়, আয়ূষ্কালে শুধুই বিয়োগ!
ছয়ে দিদি, দশে বাবা, সতেরতে গেলেন মা!
আর বাইশ বছর ফাগুন মাস, যেদিন গেলো অপর্ণা!
আর শুধু ওরাই নাকি? কয়লার ট্রেন, দুঃখ পুকুর,
গরুর গাড়িটাও ছেড়ে দিয়েছে কাঁশফুলে ঢাকা নিশ্চিন্তপুর!
বাবার উপর টান বলতে, খুব রোগা আর পলকা দড়ি।
রোগা দড়ি হেটে নামতো কাঁশিঘাটের চৌষট্টি সিঁড়ি।
বাবার আর লেখা হলোনা গ্রাম জাগানো মহৎ পালা!
দীর্ঘশ্বাসে চাপা সংলাপ, শুধু শুনতে পেলো গণেশ মহোলা।
এখন মাঝেমাঝে স্বপ্নে আসেন,
হরিহর পালা গিতিকার আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে বলেন,
"ঐ যায় শবযাত্রা আমার!
হরিধ্বণি দাও হে সবে, দুহাতে ওড়াও বিণ্ণী খৈ,
বাঁশের মাচায় শুয়ে চলেছেন, না লিখতে পারা আমার বই।"
ফিরে এলাম দেশের বাড়ি, ঘুরলো আবার রেলের চাকা।
সম্বল বলতে গলার পৈতে, মা-র জমানো ছত্রিশ টাকা।
পল্লীবাড়ি একি আছে, ধোয়াটে মাঠ, কাঁশের বন।
নতুন একটা শব্দ শিখলাম, স্যারের কাছে, "এম্বিশন।"
লিভিংস্টোন পড়ছি যখন কবে যাবো আফ্রিকায়? 
দেবতাকে অভুক্ত রেখে, এই পূরুতের ছেলে জলপানি পায়!
মাকে ছেড়ে, পল্লী ছেড়ে, পূরুতের ছেলে দূর পালালো, 
দুর বলতে কোলকাতা, তেতলা বাড়ি, ইলেক্ট্রিক আলো।
অখিল বাবুর রোয়্যাল প্রেসে সারারাত জেগে কাজ করতাম।
নতুন বইএর মোলাট দেখলেই ইচ্ছে হত, লেখি বাবার নাম।
একদিন একটা চিঠি এলো, মায়ের নাম লেখা তাতে,
মা লিখছেন ভাঙ্গা ছন্দে, মা লিখছেন কবিতাতে।
"অপু, আমার মাথার উপর উড়ছে জানিস, রাতের আকাশ।
কদিন পরেই গণেশ পূজো, তোরা কলেজে ছুটি কি পাশ?
চারা গাছটা পুতে গেছিলি, কদিন হলো দেইনি জল,
গণেশ পুজোয় না এলেও তুই অঘ্র্যাণ মাসে আসবি বল?
কদিন ধরেই জ্বরটা আসছে, বলা হয়নি কথায় কথায়,
তোর তেতলা জানালা থেকে গ্রামের রাতটা দেখা যায়!
অপু, আমার মাথার উপর আকাশ ভাঙছে, উহ্! কি কালো!
পাঠাবিরে জোঁনাকি ঘুম, পাঠাবিরে ইলেক্ট্রিক আলো?"
সেই থেকে-তো শ্বশানের কাঠ, গারহস্তে আমার হলো অক্ষয়।
যারা চলে যায়, কে বল্লো শুধু তাদেরি শব দাহ হয়?
প্রথমে প্রথমে পুড়ে যেতাম, নতুন বিয়োগ চড়া আঁচে!
দেখ, সন্তাপ কথাটাতেও তাপ কথাটা লুকিয়ে আছে!
একদিন তখন হবিষ্যি চলছে, এটো ছিটিয়ে ডাকছি কাক।
হঠাৎ মনে হলো, একি করছি, আমি-না হিমাদ্রী নন্দন মৈণাক!!!
সেই থেকেতো পালানো শুরু, থাকতে দেবে বৃক্ষবন?
তোমার সবুজ পাতার ভিরে রাখবে আমায়, রাখবে গোপন?
গাছ দেখলেই ভয় করেযে, চিতা কাঠ বড্ড ভয়!
শরীর জুরালো হঠাৎ করে, হঠাৎ শরীরে সূর্যোদয়!
মা, অপর্ণা মুছে গেলো এদের মুখের টুকিটাকি।
বলেই ফেল্লো অপর্ণার ছবি, হা করে দেখছো! আমি নতুন নাকি?
পুলু, একটা সত্যি কথা, এবার তবে বলি তোকে,
আমি মরে যাচ্ছি যণ্ত্রণাতে, আমি মরে যাচ্ছি বিচ্ছেদ শোকে!
দিদি, বাবা, মা, অপর্ণা এরা না। কার কথা বলছি জানিস?
একটু ভালো করে মনে করে দেখ, তুইও ওদের খুব কাছ থেকে চিনিস।
মনে পরে সেই খুলনা যাওয়া পদ্মা নদী, ছবির সেট?
হঠাৎ তুই ডাকলি আমায়, হাতটা দে-না এডিয়েট।
হে, ঐ গল্পের পাতা, আমার অপ্রকাশিত প্রথম বই।
গল্পের শুরুটা তুইও জানিস, গল্পের শেষটা গেলো কই?!
সেদিন গল্পে ঝিঁঝি ডাকছিলো, মাথার উপর বৃক্ষছাতা।
সূর্যোদয়কে সামনে পেয়ে, উড়িয়েছিলাম গল্পের পাতা।
ওরা কি সব ওখানেই আছে? চালে ডালে পাতা সংসার।
সংসার না বৈরাগ্য? কি জীবণ হয় ছেড়া পাতার?
এসব আমার জানা দরকার। এসব আমার জানা প্রয়োজন।
ব্যার্থ লেখক অপূর্ব রায়ের ওরাই হলো আত্মা স্বজন।
ওরা আমার সাথে বাসে ওঠে, আমার সাথে অফিস করে।
শুধু পেছন ফিরে দেখতে গেলেই, ওরা বৃক্ষ বনে লুকিয়ে পরে!
আর যখন ঘুমিয়ে পরি, ওরা স্বপ্নে আসে অহরহ।
আসলে শুধু ছেড়ে এসেছিতো, কখনো ওদের করিনি দাহ।
এখন আমার মায়ের বয়স, সন্ধে হলেই আসে জ্বর।
বাবা বসে জল শেক দেয়। বলে অপু, লেখাটা শেষ কর।
পশ্চিমের টিকেট কেটেছি ভোর হলেই রওনা হব।
খেলনা, মুখোশ, কলের গাড়ি; ওদের জন্য কি কি নেব?
গল্পটা যদি জিজ্ঞেস করে, এতদিন পর তুমি এদিকে?
আমি তাহলে সেদিনের সেই অবাক করা সূর্য ডেকে,
সব অধিকার ছেড়ে দেব।
লেখক, পিতা সব সব
লেখক শর্ত বিনীময়ে ফিরে পাবে ওরা শৈশব।
গোপন বলতে নিজের কাছে একটা নাম রাখবো শুধু, একটা নাম রাখবো শুধু,
পিতা নয় লেখক নয় স্বার্থ নয় শুধু বন্ধু।
চল্লাম পুলু, জানাবো তোকে কি দেখলাম ছেড়া পাতায়।
ভালো থাকিস বইটা ছাপিস।
....................................ইতি অপু
অপূর্ব রায়।।।।।। "

Saturday, November 5, 2016

এখনকার স্মার্টফোন কেনার আগে যা দেখবেন

  

এখনকার আধুনিক ফিচারযুক্ত স্মার্টফোনমোবাইল ফোন এখন মানুষের নিত্যসঙ্গী। যোগাযোগ, ছবি তোলা, ক্লাউডে তথ্য সংরক্ষণ, ইন্টারনেট ব্রাউজিং ছাড়াও স্মার্টফোন পাওয়ার ব্যাংক হিসেবেও ব্যবহার করা হচ্ছে। বাজারে এখন নানা রকম স্মার্টফোন কিনতে পাওয়া যায় বলে ফোন কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়াটা কঠিন। বাজারে অত্যাধুনিক ফিচারের ফোনগুলো তা আরও কঠিন করে তুলেছে। এ ধরনের দামি স্মার্টফোন কেনার আগে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখা উচিত, তা নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে গ্যাজেটস নাউ। দেখে নিন প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো:
তৈরির উপাদান
ফোনের স্থায়িত্ব কেমন হবে, তা মাথায় রাখতে হবে। বাজারে সাধারণত প্লাস্টিক ও ধাতব কাঠামোর ফোন পাবেন। কিছু ফোনে অবশ্য কাচের কোট দেওয়া আছে। যাঁদের হাত থেকে জিনিস প্রায় সময় পড়ে যায়, তাঁরা ধাতব বা প্লাস্টিকের ফোন কিনুন। এ ধরনের ফোনগুলো দুই থেকে তিন ফুট ওপর থেকে পড়লেও টিকে যেতে পারে।

ডিসপ্লে

ফোনের ব্যবহারের ওপর নির্ভর করে ফোনের ডিসপ্লের আকার ও রেজুলেশন ঠিক করতে হবে। যাঁরা ভিডিও স্ট্রিমিং, ছবি সম্পাদনা, ভিডিও বা মুভি ডাউনলোড করেন, তাঁরা অবশ্যই সাড়ে পাঁচ থেকে ছয় ইঞ্চি ডিসপ্লের ফুল এইচডি বা কিউএইচডি ডিসপ্লের ফোন নেবেন। এর চেয়ে বড় মাপের ফোন নিলে বহন করতে সমস্যা হবে। যাঁরা সাধারণত ইন্টারনেট ব্রাউজিং, চ্যাটিং কিংবা ই-মেইল, ফেসবুক চালানোর মতো কাজে স্মার্টফোন ব্যবহার করবেন, তাঁরা পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ ইঞ্চি মাপের এইচডি বা ফুল এইচডি ডিসপ্লের ফোন নিতে পারেন।

প্রসেসর

অপারেটিং সিস্টেমের সংস্করণ, ইউজার ইন্টারফেস, বোল্টওয়্যারের মতো নানা বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে স্মার্টফোনের প্রসেসিংয়ের ক্ষমতার পার্থক্য হয়। যাঁরা স্মার্টফোনে ছবি বা ভিডিও সম্পাদনা, ডকুমেন্ট সম্পাদনা, ভারী গেম খেলা, ভিডিও স্ট্রিমিং ও স্ক্রিনে একাধিক অ্যাপ ব্যবহার করেন, তাঁরা কোয়ালকমের স্ন্যাপড্রাগন ৬৫২ বা স্ন্যাপড্রাগন ৮২০/৮২১ প্রসেসরের ফোন নিতে পারেন। এতে মাল্টিটাস্কিং-সুবিধা পাওয়া যায়। আর যাঁরা স্মার্টফোন হালকা কাজে ব্যবহার করেন, তাঁরা মিডিয়াটিক প্রসেসর ব্যবহার করতে পারেন।

ক্যামেরা

ফোনে বেশি মেগাপিক্সেল থাকা মানেই কিন্তু সে ফোনের ক্যামেরা ভালো নয়। ক্যামেরার অ্যাপারচার, আইএসও, পিক্সেলের আকার ও অটোফোকাসের মতো বিষয়গুলোও গুরুত্বপূর্ণ। অধিকসংখ্যক পিক্সেল থাকা মানে ছবির আকার বড় হওয়া। অর্থাৎ, ছোট স্ক্রিনে ছবি আরও শার্প হওয়া। উৎসাহী আলোকচিত্রীরা অবশ্যই ক্যামেরার অ্যাপারচারের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেবেন। ১২ মেগাপিক্সেল বা ১৬ মেগাপিক্সেলের সেন্সরের সঙ্গে অ্যাপারচার f/2.0 বা তার নিচে হলে কম আলোতেও ভালো ছবি উঠবে। যাঁরা সাধারণ ছবি তোলেন, তাঁরা অবশ্য ৮ বা ১২ মেগাপিক্সেলের সেন্সরের সঙ্গে অ্যাপারচার f/2.0 বা f/2.2 দেখে নিতে পারেন।

ব্যাটারি
ফোন কতটা কাজে লাগান, তার ওপর নির্ভর করে ব্যাটারি ক্ষমতা দেখে নিতে হবে। যাঁরা বেশি বেশি অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করেন, গেম খেলেন বা ভিডিও দেখেন, তাঁরা স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে সাড়ে তিন হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার বা তার চেয়েও বেশি ক্ষমতার ব্যাটারি নেবেন। যাঁরা গড়পড়তা বা হালকা ব্যবহারকারী, তাঁদের জন্য তিন হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারিতে কাজ চলে যাবে।

অপারেটিং সিস্টেম
এখনকার স্মার্টফোন কেনার আগে অপারেটিং সিস্টেমের সংস্করণ ও ইউজার ইন্টারফেসের বিষয়টি বিবেচনায় রাখা গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু ইউজার ইন্টাফেস ব্যবহার করে বারবার কাজ করা হয়, তাই এটি যত সহজ ও সাধারণ হয় ততই ভালো। নিখুঁত অ্যান্ড্রয়েডের অভিজ্ঞতা পেতে মটোরোলা, নেক্সাস/পিক্সেল, অ্যান্ড্রয়েড ওয়ানচালিত ডিভাইসগুলো ব্যবহার করা যায়। এ ছাড়া জেনইউআই, এক্সপেরিয়া ইউআই, স্যামসাং টাচউইজ, ইএমইউআইয়ের মতো ইন্টারফেসগুলোও ব্যবহারবান্ধব।

স্টোরেজ
স্মার্টফোনের স্টোরেজ বিবেচনায় ধরলে এর বেশির ভাগ জায়গা দখল করে থাকে অপারেটিং সিস্টেম ও প্রি-ইনস্টল করা অ্যাপগুলো। এ ছাড়া যেসব ফোনে ১৬ জিবি, ৩২ জিবি বা ৬৪ জিবি জায়গার কথা বলা হয়, আসলে তাতে ওই পরিমাণ জায়গা থাকে না। যাঁরা স্মার্টফোনে অল্প অ্যাপ ব্যবহার করেন, তাঁরা ৩১ জিবি স্টোরেজ আছে—এমন স্মার্টফোন নিতে পারেন। যাঁরা বেশি অ্যাপ ব্যবহার করেন, তাঁরা ৬৪ বা ১২৮ জিবি স্টোরেজ আছে—এমন স্মার্টফোন পছন্দ করবেন। ১৬ জিবি স্টোরেজের স্মার্টফোন কিনলে তাতে মাইক্রোএসডি সমর্থন করে কি না, তা দেখে নেবেন।

নিরাপত্তা
এখনকার বেশির ভাগ ফোনেই বাড়তি নিরাপত্তা ফিচার থাকে। যেমন ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা আইরিশ সেনসর। এসব ফিচার কেবল ফোন লক-আনলকের কাজেই নয়, বরং নির্দিষ্ট ফাইলে পাসওয়ার্ড দিতেও ব্যবহার করা যায়। এখনো আইরিশ স্ক্যানারের ফোন ততটা সহজলভ্য নয় বলে অন্তত বাড়তি নিরাপত্তা ফিচার আছে—এমন ফোনগুলো দেখতে পারেন।

স্পিকার
এখনকার ফোন কেনার আগে অবশ্যই অডিওর মান দেখে নেবেন। কারণ, যাঁরা ভিডিও কনফারেন্স বা ভিডিও স্ট্রিমিং করেন, তাঁদের জন্য অডিওর মান ভালো হওয়া দরকার। যাঁরা চলতি পথে বিনোদন পছন্দ করেন, তাঁরা সামনের দিকে স্পিকারযুক্ত ফোন কিনতে পারেন। যাঁরা সাধারণ কাজে ফোন ব্যবহার করবেন, তাঁদের জন্য পেছনে স্পিকারযুক্ত স্মার্টফোন কিনলেও সমস্যা নেই।

হেডফোন জ্যাক
স্মার্টফোনে কোন ধরনের পোর্ট ব্যবহৃত হচ্ছে, তা বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। এখনকার স্মার্টফোনে মাইক্রো ইউএসবি ও ইউএসবি টাইপ-সি পোর্ট পাওয়া যায়। সুবিধার কথা বিবেচনায় ইউএসবি টাইপ-সি বেছে নেওয়া ঠিক হবে। কারণ, এটি প্লাগ ইন করা সহজ এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের পোর্টের ব্যবহার বাড়বে। 

Tuesday, November 1, 2016

সুয়া উড়িলো উড়িলো

সুয়া উড়িলো উড়িলো জীবেরও জীবন সুয়া উড়িলো রে......... লা-মোকামে ছিলাই সুয়া আনন্দিত মন, ভবে আসি পিঞ্জিরাতে হইলা বন্ধন।। পিঞ্জিরা থাকিয়া কইরলা প্রেমেরও সাধন, (হায় আল্লাহ) এখনো ছাড়িয়া যাইতে না লাগে বেদন।। তুমি নিজ দেশে যাইবে পাখি ফুরিলে মেয়াদ তোমার পিঞ্জিরা রহিবে খালি হইয়া বরবাদ......।। লা-মোকামে যাওরে পাখী করিয়া গমন, (হায়রে) পিঞ্জিরা যে কান্দে তোর প্রেমেরও কারণ।। শোনো শীতালং ফকিরে বলে মনে আলাপন আরে যাওয়ার সময় যাও পাঙ্খি দিয়া দরশন।। সুয়া উড়িলো উড়িলো জীবেরও জীবন সুয়া উড়িলো রে।। ও সুয়া উড়িলো রে।।

Saturday, October 29, 2016

Dillite Nizamuddin - Lyrics

ধন্য ধন্য মেরা, ধন্য ধন্য মেরা, ছিল ছিলা ৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷
এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ ধন্য ধন্য মেরা, ছিল ছিলা ৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ ... শয়নে স্বপনে দেখি আসিলো এক বুজূর্গান, রাস্তার মাঝে কতো লোকে করিতেছে সন্ধান, করিতেছে সন্ধান। শয়নে স্বপনে দেখি আসিলো এক বুজূর্গান, রাস্তার মাঝে কতো লোকে করিতেছে সন্ধান, করিতেছে সন্ধান। রাস্তা থামায়ে দিলো, রাস্তা থামায়ে দিলো কাফেলা এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ ধন্য ধন্য মেরা, ছিল ছিলা ৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ ... ানত করেছি আমি বড় পীরের দরবারে, কেমন করে দেবো চাদর দেহলীরো মাজারে, দেহলীরো মাজারে। ানত করেছি আমি বড় পীরের দরবারে, কেমন করে দেবো চাদর দেহলীরো মাজারে, দেহলীরো মাজারে। রাস্তা থামায়ে দিলো, রাস্তা থামায়ে দিলো কাফেলা এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ ধন্য ধন্য মেরা, ছিল ছিলা ৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ ... হাসানে কয় লালমিয়া ভাই কোন খবর পাইছো নি! বালুর ঘাটে কে আসিলো, ইসরাঈল সাঁই নিজামী ইসরাঈল সাঁই নিজামী। হাসানে কয় লালমিয়া ভাই কোন খবর পাইছো নি! বালুর ঘাটে কে আসিলো, ইসরাঈল সাঁই নিজামী ইসরাঈল সাঁই নিজামী। রাস্তা থামায়ে দিলো, রাস্তা থামায়ে দিলো কাফেলা এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ ধন্য ধন্য মেরা, ছিল ছিলা ৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷ এলো দিল্লীতে, নিজাম উদ্দীন আউলিয়া ৷৷

Wednesday, June 15, 2016

সৌদিতে মজাদার ফালাফেল

রুটিতে মোড়ানো ফালাফেল।সৌদি আরবে সকালে বা বিকেলের নাশতায় অনেকেই তামিয়া খান। এর আরেক নাম ফালাফেল। সৌদি মুদ্রা দুই বা তিন রিয়ালে একটি ফালাফেল কেনা যায়। দেখতে অনেকটা বলের মতো। ডুবো তেলে কড়া করে ভাজা হয়।
ফালাফেল রুটির মধ্যে দিয়ে স্যান্ডউইচ করে বা এমনিও খাওয়া যায়। ছোলা বা মটরশুঁটি দিয়ে ফালাফেল বানানো যায়। ভাজা বলগুলোর ওপরে সালাদ, সবজি, আচার, সস বা তিলের সস দেওয়া হয়। ফালাফেল মিসরে তামিয়া নামে পরিচিত।
মক্কার মিসফালায় দোকানে প্রতিবছর আমরা ফালাফেল খাই। সেই সূত্রে দোকানের মালিক কবির হোসেন পরিচিত। কবির হোসেন নিজেই ফালাফেল বানান এবং বিক্রি করেন। কবির হোসেনের রেসিপিটি হলো:
উপকরণ 
ছোলার ডাল ৪০০ গ্রাম, কাঁচা মরিচ ৫-৬টা, পেঁয়াজ ১টা, রসুন ৩টা, ধনেপাতা/পার্সলিপাতা/পেঁয়াজপাতা, খাওয়ার সোডা, জিরা, ধনে আর মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ করে, লবণ পরিমাণমতো, ময়দা ২ চা-চামচ, তিল পরিমাণমতো ও তেল ভাজার জন্য।
প্রণালি গোল করে বানানো ফালাফেল।
খুব ভালো করে ছোলার ডাল সেদ্ধ করে নিন। এবার ছোলার ডাল, পার্সলিপাতা বা ধনেপাতা কুচি, লবণ, জিরা, রসুন কুচি ও খাওয়ার সোডা দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। ময়দা মাখিয়ে ডালের মিশ্রণ দিয়ে ছোট ছোট বল বা চ্যাপটা বড়া বানিয়ে নিন। বড়াগুলো তিল দিয়ে মাখিয়ে নিন। এবার মাঝারি আঁচে তেল গরম করে ভেজে নিন। বাদামি রং হয়ে এলে নামিয়ে ফেলুন।
পরিবেশনা
রুটির মধ্যে ফালাফেল, সস, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, শসা, টমেটো দিয়ে স্যান্ডউইচের মতো করে খেতে পারেন। আবার চাইলে রুটি ছাড়া সস দিয়ে পিঁয়াজুর মতো খেতে পারেন।